কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রবীর ঘোষালের মায়ের মৃত্যুর পর খোঁজ নেননি বিজেপি নেতারা। কিন্তু রাজনৈতিক সৌজন্য দেখিয়ে তিনি ফোন করেছেন, জানালেন শ্রীরামপুর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও নব্য বিজেপি নেতা প্রবীর নিজেই তা জানিয়েছিলেন। মাতৃবিয়োগে দলের নেতারা খোঁজ না নেওয়ায় তাঁর গলাতেও অভিমানের সুর লক্ষ্য করা গিয়েছিল। তার পর থেকেই গেরুয়া শিবিরে বেসুরোদের তালিকায় প্রবীরের নাম উঠে আসে। কিন্তু পুরনো দল তাঁকে সাদরে গ্রহণ করবে কি না, তাই এখন জল্পনার বিষয়।
রবিবার মাহেশ জগন্নাথ মন্দিরে আয়োজিত একটি রক্তদান শিবিরে এসে তৃণমূল সাংসদ বলেন, ‘‘প্রবীরের মা মারা যাওয়ার পর খোঁজ নিয়েছি। এটা রাজনৈতিক সৌজন্য। তিনি যে দলেরই হোন না কেন। আমি অসুস্থ হলে আমাকেও অনেকে ফোন করবেন।’’ কিন্তু প্রবীরকে দলে ফেরানো হবে কি না, সে প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে কল্যাণ বলেন, ‘‘কিছু কথা হাওয়ায় ভাসছে। তবে এতে নিচুতলার কর্মীদের আপত্তি আছে। কী হবে জানি না। দল আমায় জিজ্ঞেস করলে কর্মীদের আপত্তির কথা জানিয়ে দেব।’’
শনিবার সাংগঠনিক স্তরে রদবদল প্রসঙ্গে কল্যাণ বলেন, ‘‘খুবই ভাল হয়েছে। নতুনদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। অভিষেক খুব ভাল কাজ করেছে। ও অনেক পরিণত হয়েছে। মাথা খুব ঠান্ডা করে কাজ করছে এবং সবাইকে খুব সম্মান দিচ্ছে। আমার বিশ্বাস, আগামী দিনে শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, দেশের একজন অন্যতম রাজনীতিবিদ হয়ে উঠবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy