দিল্লি রোডের বাঙ্গিহাটিতে প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়ালকে আটকাচ্ছে ডানকুনি থানার পুলিশ। ছবি: দীপঙ্কর দে
অশান্তির কালো ছায়া সরে ক্রমে স্বাভাবিক হচ্ছে রিষড়ার পরিস্থিতি।
বুধবারের পরে বৃহস্পতিবারেও অনেক দোকান-বাজার খুলেছে। পুলিশের নজরদারি চলেছে। নতুন করে কোথাও কোনও গোলমালের খবর আসেনি। রবিবার রাত থেকে রিষড়ায় এবং শ্রীরামপুরের একাংশে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করা হয়েছিল। বুধবার রাতে ওই পরিষেবা চালু করে দেওয়া হয়। এ সবের মধ্যেই অশান্তির ঘটনায় জড়িতদের পুলিশি ধরপাকড় চলছে।
রবি ও সোমবারের গোলমালের ঘটনায় রিষ়ড়া এবং শ্রীরামপুর থানা মিলিয়ে পুলিশ তিনটি মামলা রুজু করেছে। প্রত্যেকটিই পুলিশের স্বতঃপ্রণোদিত অভিযোগের ভিত্তিতে। চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের এক কর্তা জানান, সব মিলিয়ে ৭০ জনের বেশি লোককে গ্রেফতার করা হয়েছে। ওই পুলিশকর্তার বক্তব্য, গত দু’দিন কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। জনজীবন সচল হয়েছে। বন্ধ স্কুল খুলে গিয়েছে। পুলিশ মানুষের ভরসা ফেরানোর চেষ্টা করছে। ভয়ের কোনও কারণ নেই। মানুষ নিশ্চিন্তে নিজেদের স্বাভাবিক কাজকর্মে করতে পারেন।
এ দিন উত্তরপাড়া থানায় আসেন বিজেপি নেত্রী প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়াল। সেখানে তিনি বলেন, তিনি শুনেছেন, বেছে বেছে এক পক্ষকে গ্রেফতার করা হচ্ছে। তিনি রিষড়া এবং শ্রীরামপুর থানায় যাবেন। এর পরে দিল্লি রোড হয়ে শ্রীরামপুর রওনা হন। শ্রীরামপুরের বাঙ্গিহাটিতে ওই সড়কে পুলিশ তাঁকে আটকায়। ফিরে যান তিনি। পক্ষপাতের অভিযোগ পুলিশ মানেনি।
সোমবার রিষড়ায় এবং মঙ্গলবার শ্রীরামপুরে ঢুকতে গিয়ে পুলিশের বাধায় ফিরে গিয়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। মঙ্গলবার হুগলির সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়কেও রিষড়ায় গোলমালের জায়গায় যেতে দেয়নি পুলিশ।
এ দিন চম্পা রোড, ছাই রোড, মৈত্রীপথ, সন্ধ্যাবাজার, এন এস রোড, ৪ নম্বর রেলগেট, প্রভাসনগর প্রভৃতি জায়গায় ঘুরে দেখা গিয়েছে, জায়গায় জায়গায় পুলিশ পিকেট রয়েছে। বাহিনীর টহল চলেছে। পদস্থ পুলিশকর্তারাও এলাকায় ঘুরেছেন। মোটরবাইকে, গাড়িতেও পুলিশ নজরদারি চালিয়েছে। নজরদারির জন্য এলাকায় ড্রোন ওড়ানো হয়েছে বলেও পুলিশ সূত্রে জানানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার এলাকায় ঘুরে দেখা গিয়েছে, জিটি রোডের ধারে বেশ কিছু দোকান খোলা আগের দিনের মতোই। অলিগলিতে মানুষের স্বাভাবিক উপস্থিতি নজরে পড়েছে। এই সব জায়গায় দোকান-বাজার প্রায় সবই খোলা ছিল। কল-কারখানায় হাজিরা বেড়েছে বলে শোনা গিয়েছে। সব মিলিয়ে, সচল জনজীবনের ছবিই উঠে এসেছে এখানে। স্থানীয় এক যুবক বলেন, ‘‘কলকাতার বড়বাজারে একটি দোকানে কাজ করি। এই ক’দিন কাজে যাইনি। আগামিকাল থেকে যাব।’’
এ দিন রিষড়ায় আসেন চন্দননগরের পুলিশ কমিশনার অমিত পি জাভালগি। রিষড়া থানায় বসে অন্য পুলিশ আধিকারিকের সঙ্গে কথা বলেন পুলিশ কমিশনার। ডিসি (সদর) নিধিরানী, ডিসি (শ্রীরামপুর) অরবিন্দ আনন্দ উপস্থিত ছিলেন।
র????? ????? ?????? ???????? ???? ??????? ??? ???? ???? ??? ??????? ??????????? ???? ???????? ???? ???? ????????????? ?? ????? ????? ??? ??? ??????????? ???, ?? ???? ???? ???? ?????? ?????????? ???? ??????? ??? ??????
????? ?????, ?????? ????? ???? ?????? ??????????? ??? ??? ???? ???????? ??? ?????? ?????? ?????? ?????? ?? ???? ?????? ??????? ? ??? ?????? ????? ??? ????? ????? ?????? ???? ?????? ?????? ???? ???? ?????? ??? ?????? ????? ?????? ??????? ???? ??????? ????? ???? ???????????? ????? ?????? ????? ????? ???? ???? ??? ??????-?????? ????? ?????? ????? ??? ??????????????? ???????? ? ??? ? ???? ???????? ??? ?????? ???? ?? ??? ???? ??????? ??????? ???????, ????????? ???????? ????????? ???????? ??? ?????? ??????? ???? ??????? ???, ???????? ????? ????????? ?????, ???????????? ????????????? ????? ????? ??????? ??????? ??? ?????? ??? ??????? ??????? ?????
? ??? ??? ?????? ??????? ??????? ???? ?????? ????? ??, ??????? ???? ???? ???? ??? ???? ???? ???, ?????? ???? ???? ??????? ?????? ????? ????? ????? ???? ?????? ?????বিবার রাতের গোষ্ঠী সংঘর্ষের পরেই রিষড়ায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছিল। কমিশনারেটের তরফে মঙ্গলবার সকাল থেকে শ্রীরামপুরকেও ওই ধারার আওতায় আনা হয়। কমিশনারেটের খবর, ওই ধারা এখনও বহাল রয়েছে। পরিস্থিতির উপরে পুলিশের নজর রয়েছে।
পুলিশ জানায়, রিষড়া থানার একটি মামলায় বৃহস্পতিবার আরও চার জনকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। ধৃতদের এক জনের বাড়ির মহিলারা এ দিন রিষড়া থানায় এসে তাঁকে ছেড়ে দেওয়ার দাবি জানান। দুপুরে তাঁর কলেজ পড়ুয়া দুই মেয়েকে থানার সামনেই নিজেদের গায়ে কেরোসিন ঢালতে দেখে পুলিশকর্মীরা দ্রুত তাঁদের থানার ভিতরে নিয়ে যান। পরে বুঝিয়ে-সুঝিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হয়। শ্রীরামপুরথানার মামলাতেও এ দিন ৪ জনকে গ্রেফতার করে আদালতে তোলা হয় বলে জানা গিয়েছে। পুলিশের বক্তব্য, নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতেই গ্রেফতার করা হচ্ছে। পুলিশের একটি সূত্রের খবর, গোলমালের সময়ের সিসিটিভির ফুটেজ, ভিডিয়োগ্রাফি দেখে অ??????? ????? ????? ??????? ??????? ??? ?????? ??? ??????? ??????? ?????
? ??? ??? ?????? ??????? ??????? ???? ?????? ????? ??, ??????? ???? ???? ???? ??? ???? ???? ???, ?????? ???? ???? ??????? ?????? ????? ????? ????? ???? ?????? ?????শান্তির সঙ্গে জড়িত লোকজনকে চিহ্নিত করা হচ্ছে। সেই অনুযায়ী তল্লাশি চলবে।
এ দিন ছিল হনুমান জয়ন্তী। পুলিশের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, মন্দিরে পুজো করায় কোনও রকম বাধা নেই। তবে, সাউন্ড বক্স নিয়ে মিছিলের অনুমতি দেওয়া হয়নি। কোথাও কোনও গোলমাল হয়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy