চন্দননগরের রাস্তাঘাট যথেষ্ট ভাল। শহরের বুক চিরে তিনটি প্রধান রাস্তা উত্তর থেকে দক্ষিণে সোজাসুজি চলে গিয়েছে। সেগুলো ঠিকই থাকে। যদি কিছু খারাপ হয়, শহরের শ্রেষ্ঠ উৎসব জগদ্ধাত্রী পুজোর সময় তা সারানো হয়। চন্দননগরে ৫৬৫ কিলোমিটার রাস্তা আছে। গলির কিছু রাস্তা হয়তো খারাপ হলে সারাতে সময় লাগে। তবে প্রধান রাস্তাগুলো ভালই।
চন্দননগর স্ট্র্যান্ড, মহকুমাশাসকের দফতর ও কলেজ, রবীন্দ্রভবন, চার্চ— সব এলাকাই পরিচ্ছন্ন।
এমনিতে পানীয় জলের অভাব নেই শহরে। সময়ে জল পাওয়া যায়। তবে বাইরে থেকে যাঁরা আসেন, তাঁদের কথা ভেবে রাস্তায় পানীয় জলের ব্যবস্থার একটু উন্নতি করলে ভাল হয়।
করোনা অতিমারির সময় অনেকেই বাইরে বেরিয়ে জল কিনে খাচ্ছেন। পানীয় জলের জন্য কিছু কুলিং মেশিন বসালে ভাল হয়।
কয়েকটি ওয়ার্ড বাদ দিলে শহরের নিকাশি ভাল। মাটির তলা দিয়ে নিকাশি ব্যবস্থা যা গঙ্গায় গিয়ে মিশেছে তা আরও একটু ভাল করা প্রয়োজন।
চন্দননগরে আলো নিয়ে কোনও অভিযোগ নেই। আগে ছোটবেলায় দেখতাম, স্ট্র্যান্ডে এক ধরনের আলো জ্বলত, সেটা ছিল উজ্জ্বল। এখন দেখি একটু ঝিমানো আলো, তবে বেশ ভাল। অন্যান্য রাস্তার আলো বেশ ভাল।
আমপানের সময় অনেক বড় বড় গাছ ভেঙে পড়েছিল শহরে। তার পরে আর নতুন করে কোনও বৃক্ষরোপণ সেই অর্থে হয়নি। শহরকে সবুজ রাখতে আর গাছ প্রয়োজন। নগরায়নের ফলে অনেক আবাসন গড়ে উঠছে। বসতি বাড়ছে, তাই পরিবেশের দিকে নজর দিতে হবে। চন্দননগর শহরে তুলনায় সুলভ শৌচালয় অনেক কম রয়েছে। শহরের পরিচ্ছন্নতা রক্ষায় যা বড়ই প্রয়োজন। আমি একজন শিল্পী। তাই একটা ভাল আর্ট গ্যালারির প্রয়োজনীয়তার কথা জানাতে চাই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy