সরস্বতী নদী। —ফাইল চিত্র।
সরস্বতী নদীর পাড়ে জবরদখল হয়ে থাকা এলাকা চিহ্নিত করা হয়েছে। সাঁকরাইল থেকে ডোমজুড় পর্যন্ত এলাকায় চিহ্নিতকরণের এই কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। এলাকাগুলি নির্দিষ্ট করা হয়েছে সংশ্লিষ্ট মৌজার মানচিত্রেও। সরস্বতীর দূষণ প্রতিরোধ সংক্রান্ত মামলায় জাতীয় পরিবেশ আদালতে হলফনামা জমা দিয়ে এমনটাই জানিয়েছে রাজ্য সরকার।
অন্য দিকে, সরস্বতী নদীর উপরে পূর্ত দফতরের সেতু সংলগ্ন এলাকায় জলের প্রবাহের গতি কম থাকার বিষয়টি মামলায় উঠে এসেছিল। গতি কম কেন, তা সরেজমিনে পরিদর্শনের পরে দফতর জানতে পারে, স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ ওই এলাকায় যত্রতত্র ময়লা, আবর্জনা ছুড়ে ফেলেন। সেই সঙ্গে রয়েছে কচুরিপানার বাধা। মূলত এই দুই কারণেই জলের গতি অবরুদ্ধ হচ্ছে বলে দফতর জানিয়েছে। সেচ দফতর জানিয়েছে, জলে ভেসে চলা ময়লা, আবর্জনা ও কচুরিপানা সাফাইয়ের কাজ নিয়মিত করা হচ্ছে। দফতর এ-ও জানিয়েছে, গত জুলাই মাসে রাজ্য অর্থ দফতর সরস্বতী নদীর পলি নিষ্কাশন প্রকল্পের প্রশাসনিক অনুমোদন দিয়েছে। যদিও মামলার আবেদনকারী সুভাষ দত্তের কথায়, ‘‘আসল সমস্যাটা হচ্ছে খাতায়-কলমে রাজ্য সরকার এক রকম কথা বলে, আর বাস্তবে ঠিক তার উল্টো কাজ হয়। আদিগঙ্গা থেকে শুরু করে সরস্বতী নদী, কোনওটাই তার ব্যতিক্রম নয়!’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy