Advertisement
২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
Onion

চাষি বেচছেন ৮ টাকায়, আমরা ১২০ টাকায় কিনছি, পেঁয়াজের এত লাভ কার পকেটে যাচ্ছে?

চাষির কাছ থেকে বিক্রি হওয়ার পর ওই পেঁয়াজ কয়েক হাত ঘুরে পাইকারি বাজারে আসে। সেই বাজারে পেঁয়াজ কত’য় বিকোচ্ছে? কেজি প্রতি কোথাও ৬০, কোথাও বা ৬৫ টাকা। অর্থাৎ চাষি এবং পাইকার দু’জনের মাঝে যে সব হাত ঘুরছে পেঁয়াজ, সেখানেই প্রায় ৫০-৫৫ টাকার ফারাক তৈরি হয়ে যাচ্ছে।

পেঁয়াজের ঝাঁঝে নাস্তানাবুদ গোটা দেশ।

পেঁয়াজের ঝাঁঝে নাস্তানাবুদ গোটা দেশ।

সোমনাথ মণ্ডল
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৯ নভেম্বর ২০১৯ ১৭:৪৭
Share: Save:

পেঁয়াজের দাম না পেয়ে চাষি হাউ হাউ করে কাঁদছেন। কী ভাবে খেতমজুরদের পারিশ্রমিক দেবেন, পরিবারকেই বা খাওয়াবেন কী, কাঁদতে কাঁদতে সেই প্রশ্নই বার বার শোনা যাচ্ছিল মহারাষ্ট্রের ওই চাষির মুখে। দিন কয়েক আগে কংগ্রেসের এক নেতা ভিডিয়োটি টুইট করার পর জানা যায়, জমিতে পেঁয়াজ ফলিয়ে মহারাষ্ট্রের ওই চাষি বাজারে কেজি প্রতি দাম পেয়েছেন মাত্র ৮ টাকা!

হ্যাঁ, ৮ টাকা। গত দু’মাস ধরে পেঁয়াজের ঝাঁঝে যখন নাস্তানাবুদ গোটা দেশ, এ রাজ্যেরও পেঁয়াজের অগ্নিমূল্যে নাভিশ্বাস উঠছে যখন, তখন চাষি দাম পাচ্ছেন কেজি প্রতি মাত্র ৮ টাকা।

চাষির কাছ থেকে বিক্রি হওয়ার পর ওই পেঁয়াজ কয়েক হাত ঘুরে পাইকারি বাজারে আসে। সেই বাজারে পেঁয়াজ কত’য় বিকোচ্ছে? কেজি প্রতি কোথাও ৬০, কোথাও বা ৬৫ টাকা। অর্থাৎ চাষি এবং পাইকার দু’জনের মাঝে যে সব হাত ঘুরছে পেঁয়াজ, সেখানেই প্রায় ৫০-৫৫ টাকার ফারাক তৈরি হয়ে যাচ্ছে। আর সেই পেঁয়াজ যখন খুচরো বাজার থেকে ক্রেতা কিনছেন, তাঁকে দিতে হচ্ছে কেজি প্রতি ১১০ থেকে ১২০ টাকা! অর্থাৎ চাষি এবং খুচরো ক্রেতার মধ্যে পেঁয়াজ বেচা-কেনার দামের ফারাকটা কোথাও ১০০ টাকা, কোথাও বা তার চেয়েও বেশি! চাষির হাত থেকে পাইকারি বাজারে পেঁয়াজ বেশ কয়েক হাত ঘুরে আসে। কিন্তু পাইকারি ও খুচরো বাজারের মধ্যে আর তেমন কোনও ‘হাত’ নেই। মূলত এক হাতেই চলে। তাই পাইকারি বাজার থেকে ৬০-৬৫তে কেনা পেঁয়াজ ১২০তে বিক্রি হলে, বাকি ৬০ টাকা কার পকেটে যাচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। ৬০ টাকার জিনিস কিনে কেউ যদি তা দ্বিগুণ দামে বিক্রি করেন, তা হলে তো ১০০ শতাংশ লাভ! খুচরো বিক্রেতা প্রায় ১০০ শতাংশ লাভ করছেন, আর চাষি বসে বসে কাঁদছেন!

পেঁয়াজের অগ্নিমূল্যে নাভিশ্বাস উঠছে এ রাজ্যেরও।

ব্যবসায়ীদের দাবি, এই সময় পেঁয়াজের দাম হওয়া উচিত কেজি প্রতি ১০ থেকে ১২ টাকা। কিন্তু এ বছর পেঁয়াজের জোগান কম বলে পেঁয়াজ পাইকারি বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৬০ থেকে ৬৫ টাকায়। খুচরো বাজারে বড় মাপের পেঁয়াজ কেজি প্রতি ১১০ থেকে ১২০ টাকা দরে বিকোচ্ছে। আর ছোট মাপের পেঁয়াজ (যা বেশির ভাগ বাজারে পাওয়া যাচ্ছে) ৯০ থেকে ১০০ টাকা প্রতি কেজি।

তাঁরা যে লাভ করছেন সে কথা মেনে নিচ্ছেন খুচরো বিক্রেতারা। বেহালা বাজারের পেঁয়াজ বিক্রেতা অনিল সাহা (নাম পরিবর্তিত) যেমন বলছেন, “পাইকারি বাজারে পেঁয়াজ ৬০ টাকাতে বিক্রি হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু ঝাড়াইবাছাই করতে গিয়ে অনেক পেঁয়াজই বাদ যায়। পোস্তা থেকে বেহালা অবধি সেই পেঁয়াজ আনতে গাড়ি ভাড়া রয়েছে। দোকানে রাখলে কিছু পেঁয়াজ নষ্ট হয়ে যায়। সবটা হিসেব করে দেখুন, দামটা এমনিতেই বেড়ে যায়। আর সবাই যেখানে ১০০ টাকায় বিক্রি করছে, আমি কী ভাবে কমে বেচব, বলতে পারেন?’’ একই সঙ্গে তিনি বলছেন, ‘‘বাজারে পেঁয়াজের জোগান বাড়লে দাম আপনা থেকেই কমে যাবে।’’

আরও পড়ুন: সুপ্রিম কোর্টে রাজীবকে গ্রেফতারের আবেদন সিবিআইয়ের, নোটিস জারি করল আদালত

প্রায় একই কথা শোনা গেল লেক মার্কেটের খুচরো বিক্রেতা প্রসেনজিৎ দাস (নাম পরিবর্তিত)-এর মুখে। তিনি বলছেন, ‘‘আমি বড়বাজার থেকে এক কুইন্টাল পেঁয়াজ কিনেছি। বিভিন্ন খরচখরচা বাদ দিয়ে ১০০ টাকার কমে বিক্রি করা যাচ্ছে না।’’ কত দিয়ে কিনেছিলেন বড়বাজার থেকে? কোনও ভাবেই সে দাম বলতে চাইলেন না প্রসেনজিৎ। শুধু এটুকু বললেন, ‘‘আপনাদের কি মনে হচ্ছে ওরা আমাকে পেঁয়াজ ফ্রিতে দিয়েছে! দাম দিয়েই কিনেছি। বেশি লাভ মোটেও করছি না। খরচ আছে। তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।’’ আরও একটা বিষয় তাঁর কথায় উঠে এল। তিনি বলছেন, ‘‘সবাই তো আর বড়বাজার থেকে মাল কিনে আনতে পারেন না। অনেক ছোট খুচরো ব্যবসায়ী আছেন, যাঁরা লোকাল মার্কেট থেকেই পেঁয়াজ কিনে বিক্রি করেন। তাঁরা তো তেমন লাভ পান না। তাঁদের লাভের গুড় পিঁপড়েতেই খেয়ে যায়।’’

পাইকারি বাজার থেকে খুচরো বাজারে পেঁয়াজ পৌঁছতে খরচ কী রকম?

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পোস্তার এক পাইকারি ব্যবসায়ী সেই হিসেবটাই বুঝিয়ে দিলেন। তিনি বলছেন, ‘‘ধরা যাক বেহালার সখেরবাজার থেকে কোনও ব্যবসায়ী আমার কাছ থেকে এক কুইন্টাল পেঁয়াজ কিনলেন। সেই পেঁয়াজ ওই বাজারে পৌঁছতে গাড়ি, মাল ওঠানো-নামানো, ঝাড়াইবাছাই— সব কিছুর হিসেব ধরলে প্রতি কেজিতে ২ টাকার বেশি খরচ হওয়ার কথা নয়। কোনও কোনও ক্ষেত্রে সেটা ৩ টাকা হতে পারে। বড়বাজার পোস্তা থেকে কলকাতার যে প্রান্তেই মাল যাক না কেন, খরচা এর আশেপাশেই থাকবে।’’

বড়বাজারে গদি রয়েছে এমন এক পাইকারি ব্যবসায়ী হিসেবের প্রশ্ন তুলতেই বললেন, ‘‘দেখুন, কোনও খুচরো ব্যবসায়ী আমাদের কাছ থেকে ৬০ টাকায় কিনে যদি ৭০ টাকাতেও এক কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করেন, তা হলে তাঁর ৭ থেকে ৮ টাকা লাভ থাকবে। এ ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, খুচরো ব্যবসায়ীরা ক্রেতাকে বলছেন পেঁয়াজের জোগান নেই, আর সে কথা বলে ৪০ থেকে ৫০ টাকা এমনকি ৬০ টাকাও লাভ করে ফেলছেন এক কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করে।’’

আরও পড়ুন: সংসদে ফের ক্ষমা চাইলেন প্রজ্ঞা, বললেন, গডসের নামই মুখে আনিনি

খুচরো বিক্রেতারা পাল্টা অভিযোগ তুলছেন, পাইকারি ব্যবসায়ীরাও অনেক টাকা লাভ করেন পেঁয়াজে। সে কথা আবার মানতে নারাজ বড়বাজার-পোস্তার ব্যবসায়ীরা। তাঁদের মতে, দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ চাষ হয় মহারাষ্ট্রে। দেশের ৭০ শতাংশ পেঁয়াজ উৎপন্ন সে রাজ্যে। এর পরে রয়েছে কর্নাটক, গুজরাত, বিহার, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, অন্ধ্রপ্রদেশ, হরিয়ানার মতো রাজ্যগুলি। বন্যার কারণে লক্ষ লক্ষ মেট্রিকটন পেঁয়াজ এ বার নষ্ট হয়েছে। এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ উৎপন্ন হয় ভারতে। ফলে এ বার আর বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, পাকিস্তান বা মায়ানমারে পেঁয়াজ রফতানি করা সম্ভব হয়নি। তাঁদের দাবি, মহারাষ্ট্র-কর্নাটকের পাইকারি বাজারেই কেজি প্রতি ৪০ থেকে ৪৫ টাকায় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। কলকাতায় সেই পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকায়। এক ব্যবসায়ীর কথায়, ‘‘কত হাত ঘুরে তবে কলকাতায় আমাদের মতো পাইকারের হাতে পেঁয়াজ আসে। ভিন্‌রাজ্য থেকে আনতে খরচটাও ভাবুন। আমরা ন্যূনতম লাভেই বিক্রি করি খুচরো বিক্রেতাদের কাছে।’’ তিনি আরও মনে করিয়ে দিচ্ছেন, ‘‘মহারাষ্ট্রে এ বার বন্যা হয়েছে। পেঁয়াজের আড়তে জল ঢুকে যায়। ফলে, ধাপে ধাপে রাখা পেঁয়াজের বস্তার তলার দিকেরগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপরের বস্তাবন্দি পেঁয়াজ যখন এসেছে, তাতে ঝাড়াইবাছাই করে প্রায় কিছুই বাদ যেত না। পরের দিকে আসা বস্তাগুলোয় বাদ গিয়েছে অনেক পেঁয়াজ। ফলে আমাদের কিছুটা ক্ষতি তো হয়েইছে। তাই সামান্য দাম বাড়াতেও হয়েছে। কিন্তু লাভ বাড়েনি।’’

এখানেই সরকারি উদ্যোগের প্রসঙ্গ উঠছে। কালোবাজারি রুখতে সরকারের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ রয়েছে। নজরদারির জন্য রয়েছে টাস্ক ফোর্স। কিন্তু, সে সবকে লবডঙ্কা দেখিয়ে খুচরো বাজারে কী ভাবে চলছে ‘পেঁয়াজের দাদাগিরি’? দাম রোখার চেষ্টা চলছে বলে জানাচ্ছে প্রশাসন। কিন্তু কোথায় কী! রাজ্য সরকার তার নিজস্ব স্টলে ন্যায্য মূল্যে যে শাক-সব্জি-আনাজ বিক্রি করে, সেই ‘সুফল বাংলা’তে ৫৯ টাকায় পেঁয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। অথচ খুচরো বাজারে পেঁয়াজ যে দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে জেনেও কিছু করতে পারছে না! মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ, টাস্ক ফোর্সের প্রতিনিধিরা রাজ্যের বাজারগুলিতে নজরদারি রাখছেন। কিন্তু দাম নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন বলে জানাচ্ছেন প্রশাসনের একাংশ। বাজারে গিয়ে কোথাও কোথাও তাঁদের গালিগালাজ পর্যন্ত শুনতে হচ্ছে। কোনও কোনও জায়গায় হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ। এ সবের মধ্যেও তাঁরা বাজারগুলিতে যাচ্ছেন। রিপোর্টও জমা দিচ্ছেন সরকারের কাছে। কিন্তু, তার পর সরকার চুপ!

এ সব কথা টাস্ক ফোর্সের সদস্যরা আবার প্রকাশ্যে মেনে নিতে নারাজ। টাস্ক ফোর্সের অন্যতম সদস্য কমল দে-র বক্তব্য, “রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে পাইকারি বাজার এবং খুচরো বাজারে আমার ঘুরছি। পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি ৬০ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু বিভিন্ন জায়গা থেকে খুচরো বাজারে চড়া দামে পেঁয়াজ বিক্রির অভিযোগ আসছে। আমারও বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। যাঁরা বেশি দামে বিক্রি করছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা উচিত বলে মনে করি।”

কিন্তু টাস্ক ফোর্সেরই অন্য এক সদস্য এ নিয়ে বিরক্তিটা প্রকাশই করে ফেললেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সদস্যের অভিযোগ, “শুধুমাত্র কলকাতা পুরসভা এলাকাতেই প্রায় সাড়ে তিনশো বাজার আছে। গোটা রাজ্যের কথা তো ছেড়েই দিলাম। গুটিকয়েক লোক দিয়ে কি আর নজরদারি চালানো সম্ভব?’’ তাঁর মতে, পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের দাম কত তা যদি সরকার খুচরো বাজারে প্রচারের ব্যবস্থা করে, তা হলে এত টাকা বেশি কেন নেওয়া হচ্ছে, তা নিয়ে ক্রেতারাই আপত্তি জানাতেন। কিন্তু, এখানে তেমনটা হচ্ছে না।’’

মানিকতলা এলাকার বাসিন্দা শান্তনু মজুমদার রোজই বাজারে যান। শুক্রবার বাজারে দাঁড়িয়েই বললেন, “টাস্ক ফোর্স তো বাজারে দেখতে পাচ্ছি না। একই রকম ভাবে বাজারে দেখা মিলছে না বড় মাপের পেঁয়াজও। ছোট মাপের পেঁয়াজ দু’দিন আগেও কিনতে হয়েছে ১১০ টাকায়। আজ ১০০ টাকায় কিনলাম। সুফল বাংলার স্টলে পেঁয়াজ ৫৯ টাকায় বিক্রি হচ্ছে শুনছি। কিন্ত সেখানে পর্যাপ্ত পেঁয়াজ পাওয়া যাচ্ছে না।”

শান্তনুবাবুর এই অভিযোগ যদিও মানতে নারাজ সুফল বাংলার ডিরেক্টর গৌতম মুখোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “আমাদের স্টলগুলিতে পেঁয়াজ ৫৯ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভালই জোগান আছে। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট ১৩১টি স্টল খোলা হয়েছে। তার মধ্যে কলকাতা এবং সল্টলেকেই রয়েছে ১০৭টি স্টল। মানুষ আসছেন, ন্যায্য দামে পেঁয়াজ কিনছেনও।”

দাম নিয়ে চাপানউতোর চলছে। প্রশ্ন উঠছে বাজারে নজরদারি নিয়ে। সরকারের ভূমিকাও তেমন উল্লেখযোগ্য নয়। পাইকার ও খুচরো বিক্রেতাও একে অপরের দিকে আঙুল তুলছেন। মাঝে পড়ে পেঁয়াজের এই ঝাঁঝে চোখ দিয়ে জল গড়াচ্ছে চাষি ও খুচরো ক্রেতার। এক দল দাম পাচ্ছেন না। অন্য দল, কয়েক গুণ দাম দিয়ে বাজার থেকে তা কিনছেন।

এই পরিস্থিতিতে ‘আশা’ দিচ্ছে টাস্ক ফোর্স। তারা জানাচ্ছে, মহারাষ্ট্রের নতুন পেঁয়াজ পেতে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ হয়ে যাবে। ফলে পেঁয়াজের দাম কমতে আরও সপ্তাহ দুয়েক লাগবে। বাংলার উৎপাদিত পেঁয়াজ পাওয়া যাবে ফেব্রুয়ারি মাস নাগাদ। তত দিন...

গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।

অন্য বিষয়গুলি:

Onion Onion Price West Bengal Price Hike পেঁয়াজ
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy