স্কুল থেকে ফিরে নিয়ম করে পড়তে বসে বাবান। অনেকটা সময় পড়েও। কিন্তু বাবা-মা পড়া জিজ্ঞেস করলেই বাবান চুপ। পরীক্ষার রেজাল্টও ভাল হয় না। বাবানের খালি মনে হয়, যা পড়ছে তার কিছুই মনে থাকছে না।
সদ্য স্কুলে যাওয়া শিশুদের থেকে শুরু করে টিনএজার, এই সমস্যায় অনেকেই ভোগে বলে জানালেন মনোবিদ মোনালিসা ঘোষ। তাঁর মতে, কোনও শারীরিক অসুবিধা আছে কিনা বোঝা দরকার। না হলে সমস্যাটা পরিবেশগত। কেন হচ্ছে বুঝলেই বেরোবে সমাধান।
• ছেলেমেয়ের পড়াশোনা আপনি করে দেবেন না। ওর কাজ ওকেই করতে দিন। আপনি শুধু খেয়াল রাখুন ঠিকমতো সব এগোচ্ছে কি না।
• শুধু গড়গড় করে পড়া মুখস্থ নয়, জোর দিন বিষয়টা বুঝে পড়ার। এতে মনে রাখা সহজ হবে।
• একবারে অনেকটা না পড়িয়ে একই জিনিসের চর্চা বারবার করান। এতে মনে রাখাটা বোঝা হবে না।
• সন্তানকে বলুন, যা পড়ল তার একটা সংক্ষিপ্তসার তৈরি করতে। সেই ‘পয়েন্ট’গুলো ঘুমনোর আগে আওড়ালে স্মৃতিতে থেকে যাবে।
• অডিও-ভিস্যুয়াল মাধ্যমে কোনও জিনিস শিখলে মনে রাখা সহজ হয়। সব সময় বই থেকে না পড়িয়ে এই পদ্ধতি পরখ করে দেখতে পারেন।
• পারিবারিক অশান্তি বাচ্চাদের মনঃসংযোগে ব্যাঘাত ঘটায়। সন্তানের সামনে রাগারাগি নয়।
• যে কোনও বিষয় শিশু যেন ভাল লাগা থেকে পড়ে, কম নম্বর পাওয়ার ভয় থেকে নয়।
এটি ছোঁয়াচে। তাই বাড়ির কারও হলে সাবধানে থাকতে হবে। তাঁর বালিশ-চাদর, গামছা, চশমা ও প্রসাধনী ব্যবহার করবেন না।
সানগ্লাস পরুন
কনজাংটিভাইটিস হলে সানগ্লাস পরে থাকুন। মাসকারা, কাজল আইলাইনার ব্যবহার করবেন না।
স্টেরয়েড নয়
অনেক আই ড্রপে স্টেরয়েড থাকে। তাই তা না দিয়ে অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ দিন।
চোখ় সামলে
ধোয়া হাতে পরিষ্কার কাপড় বা তুলোর বল দিয়ে পরিষ্কার করুন চোখের চারপাশ। তুলো ফেলে দিন। কাপড় ধুয়ে নিলেই হবে।
হাত সামলে
চোখ কচলানোর অভ্যেস ছাড়তে হবে। গরম জলে বা সাবান জলে হাত ধুয়ে নিন। বিশেষ করে চোখে ড্রপ দেওয়ার আগে-পরে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy