চিরঞ্জিতের শংসাপত্র। নিজস্ব চিত্র
করোনা-প্রতিষেধক পরীক্ষার অঙ্গ হিসেবে ওড়িশার ভুবনেশ্বরের ‘ট্রায়াল সেন্টার’ থেকে দু’টি ‘ডোজ়’ নিয়ে বুধবার পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুরে ফিরেছেন বলে সংবাদমাধ্যমের একাংশের কাছে দাবি করেছেন চিরঞ্জিৎ ধীবর নামে এক শিক্ষক। যদিও তাঁর দাবি মানছে না সংশ্লিষ্ট ‘ট্রায়াল সেন্টার’ কর্তৃপক্ষ।
২৩ জুলাই ওড়িশার ‘ট্রায়াল সেন্টার’, ভুবনেশ্বরের ‘আইএমএস অ্যান্ড সাম হাসপাতাল’ থেকে ই-মেল করে চিরঞ্জিতকে সাত দিনের মধ্যে সেখানে হাজির হতে বলা হয়। ডিএসপি টাউনশিপের এ-জ়োনের বাসিন্দা চিরঞ্জিৎবাবু ২৪ জুলাই রওনা দেন ভুবনেশ্বরের উদ্দেশে।
যদিও বৃহস্পতিবার ভুবনেশ্বরের ওই হাসপাতালের ‘প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর-কোভ্যাক্সিন ট্রায়াল’ ও ‘প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড থেরাপেউটিক ক্নিনিক্যাল ট্রায়াল ইউনিট’-এর দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক চিকিৎসক ই ভেঙ্কটরাও হোয়াটস অ্যাপে জানিয়েছেন, ‘He has never been enrolled in the trial’ (উনি কখনই ট্রায়ালের অন্তর্ভুক্ত হননি)। চিরঞ্জিতের উপরে প্রতিষেধক প্রয়োগ সম্পর্কে তাঁর বার্তা, ‘Wrong’ (ভুল)। এ সম্পর্কে চিরঞ্জিৎবাবুর প্রতিক্রিয়া, ‘‘হতে পারে, উনি কোনও প্রোটোকলের কারণে এমন বলছেন। আমি যে ভ্যাকসিনের পরীক্ষায় যোগ দিয়েছিলাম, সে শংসাপত্র আমার কাছে রয়েছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy