২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে পড়ুয়াদের পুষ্টির কথা মাথায় রেখে ‘পিএম পোষণ’ প্রকল্প চালু করে কেন্দ্র। ফাইল ছবি।
মিড-ডে মিলের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে রাজ্যে এসে পড়েছে কেন্দ্রীয় দল। ইতিমধ্যে মিড-ডে মিলের লোগোর সঙ্গে ‘পিএম পোষণ’ কথাটি জুড়তে বলা হয়েছে উত্তর ২৪ পরগনার বারাসত মহকুমার স্কুলগুলিতে।
সোমবার একটি অডিয়ো ক্লিপিং ছড়িয়েছে সমাজমাধ্যমে (তার সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার)। শিক্ষক-শিক্ষিকাদের একাংশের দাবি, ওই অডিয়োয় বারাসত পশ্চিম সার্কলের স্কুল পরিদর্শক কৃতিমান বন্দ্যোপাধ্যায়কে বলতে শোনা যাচ্ছে, মিড-ডে মিলের লোগোর সঙ্গে যত দ্রুত সম্ভব ‘পিএম পোষণ’ কথাটি জুড়তে হবে। কৃতিমান অবশ্য বলেন, ‘‘কার অডিয়ো আমি জানি না।’’
২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে পড়ুয়াদের পুষ্টির কথা মাথায় রেখে ‘পিএম পোষণ’ প্রকল্প চালু করে কেন্দ্র। প্রতিটি স্কুলে মিড-ডে মিলের লোগোতে সেটি উল্লেখ থাকার কথা। কিন্তু অভিযোগ, প্রায় কোনও স্কুলই এত দিন তা লেখেনি। ‘মধ্যাহ্নকালীন আহার যোজনা’ লেখা একটি লোগোই চোখে পড়ত বেশির ভাগ স্কুলে। সোমবার কিছু স্কুলে দেখা গেল, কেউ দেওয়ালে লোগোর নীচে চক দিয়ে লিখেছেন ‘পিএম পোষণ।’ একটি স্কুলে আবার সাদা কাগজে প্রিন্ট আউটে ‘পিএম পোষণ’ লিখে স্কুলের দেওয়ালে সেঁটে দেওয়া হয়েছে। জেলা শিক্ষা দফতরের এক কর্তার কথায়, ‘‘উপরমহলের নির্দেশে আমরা সব ব্যবস্থা ঠিকঠাক আছে কি-না দেখে নিচ্ছি।’’
এই জেলারই সন্দেশখালি ব্লকের বহু স্কুলে মিড-ডে মিল রান্না হচ্ছিল কাঠের উনুনে। মঙ্গলবারের মধ্যে স্কুলের যে কোনও ফান্ড থেকে গ্যাসের সংযোগ নিতে বলা হয়েছে। সোমবার বেলা ৩টে নাগাদ ওই নির্দেশ আসার ফলে দিশাহারা বহু স্কুল। সন্দেশখালি ২ বিডিও অর্ণব মুখোপাধ্যায় বলেন, “সব স্কুলের জন্য গ্যাস সংযোগের অনুমোদন হয়ে আছে। টাকা আসছিল না, তাই এত দিন সংযোগ দেওয়া যায়নি হাই স্কুলগুলিতে।”
সহ প্রতিবেদন:
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy