শান্তার দুই ছেলে রোহিত এবং বিজয়। নিজস্ব চিত্র
ছোট ভাইয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে ২৩ ডিসেম্বর জয়পুর রওনা দেন শান্তাদেবী পাটানী। গুয়াহাটির বাসিন্দা শান্তাদেবী ভাইয়ের শেষকৃত্য শেষে ফিরছিলেন বিকানের এক্সপ্রেসে। ঘরে ফেরা হল না তাঁর। গুয়াহাটি থেকে তাঁর সঙ্গে ছিলেন ছোট ভাই ধর্ম চ্যান জৈন। ধরম ছিলেন এসি কোচে। স্লিপার কোচে ছিলেন শান্তাদেবী। ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। সেই খবর পরিবারকে জানান তাঁর ছোট ভাই ধর্ম।
রাতেই ঘটনাস্থলে রওনা দিয়েছিলেন শান্তার দুই ছেলে রোহিত এবং বিজয়। মাড়োয়াড়ি যুব মঞ্চ-সহ বিভিন্ন সংগঠনের সহায়তায় মায়ের দেহ খুঁজে পান হাসপাতালের মর্গে।
রোহিত বলেন, ‘‘জয়পুর থেকে মা ফিরছিল। হঠাৎ খবর পাই দুর্ঘটনা হয়েছে। মামা খবর দেয়। আমরা দেহ শনাক্ত করেছি। ময়নাতদন্তের পর দেহ পাব।’’ শান্তাদেবীর বড় ছেলে বিজয় বলেন, ‘‘বৃহস্পতিবার সন্ধে ৬টার সময় মামা ফোন করেন। ফোনে সব জানতে পারি। এখানে মাড়োয়াড়ি সমাজ আমাদের খুব সাহায্য করেছে। ওরা না থাকলে মায়ের দেহই শনাক্ত করতে পারতাম না।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy