Advertisement
২৬ নভেম্বর ২০২৪
TMC

‘দলের কেউ ছিলেন না সুনীল’, বর্ধমানে সাংবাদিক বৈঠক করে দাবি তৃণমূলের

তাই কোথাও দল ছেড়ে যাওয়া সাংসদ বিধায়কদের ছবিতে চড়ছে জুতোর মালা, কোথাও পুড়ছে কুশপুতুল। পাশাপাশি সাংবাদিক বৈঠক করেও চলছে ‘ড্যামেজ কন্ট্রোল’।

 তাই কোথাও দল ছেড়ে যাওয়া সাংসদ বিধায়কদের ছবিতে চড়ছে জুতোর মালা, কোথাও পুড়ছে কুশপুতুল। পাশাপাশি সাংবাদিক বৈঠক করেও চলছে ‘ড্যামেজ কন্ট্রোল’। নিজস্ব চিত্র

তাই কোথাও দল ছেড়ে যাওয়া সাংসদ বিধায়কদের ছবিতে চড়ছে জুতোর মালা, কোথাও পুড়ছে কুশপুতুল। পাশাপাশি সাংবাদিক বৈঠক করেও চলছে ‘ড্যামেজ কন্ট্রোল’। নিজস্ব চিত্র

নিজস্ব সংবাদাতা
বর্ধমান শেষ আপডেট: ২২ ডিসেম্বর ২০২০ ২২:৩২
Share: Save:

বর্ধমান জেলার এক তৃণমূল সাংসদ ও দুই বিধায়ক দলবদল করে বিজেপি যাওয়ার পরেও ‘ডোন্ট কেয়ার’ মনোভাব তৃণমূলের। যাঁর যাওয়ার ছিল, তাঁরাই গিয়েছেন, তাই ভেবে লাভ নেই— এমনই যুক্তি তৃণমূলের। তাই কোথাও দল ছেড়ে যাওয়া সাংসদ বিধায়কদের ছবিতে চড়ছে জুতোর মালা, কোথাও পুড়ছে কুশপুতুল। পাশাপাশি সাংবাদিক বৈঠক করেও চলছে ‘ড্যামেজ কন্ট্রোল’।

বর্ধমানে মঙ্গলবার আয়োজিত সাংবাদিক বৈঠকে ছিলেন জেলা সভাপতি ও প্রাক্তন সাংসদ মমতাজ সঙ্ঘমিতা, প্রাক্তন প্রাক্তন বিধায়ক তথা দলের কো-অর্ডিনেটর উজ্জ্বল প্রামাণিক, মুখপাত্র প্রসেনজিৎ দাস। উজ্জ্বল প্রামাণিকের যুক্তি, ‘‘সুনীল মণ্ডল দলের কেউ ছিলেন না। তিনি অন্য দলে ছিলেন। কেউ পাত্তা দিত না। সভায় বলার সুযোগ পেতেন না। আমি তখন বিধায়ক ছিলাম। আমরা সম্মান দিয়েছি, গুরুত্ব দিয়েছি। সাংসদ করেছিলাম তাঁকে। অপরাধ করেছিলাম।’’

অন্য দিকে দলের প্রয়াত নেতা ও বিধায়ক সজল পাঁজার ছেলে সৈকত পাঁজা সম্পর্কেও একই কথা বলেন উজ্জ্বল। তাঁর অভিযোগ, ‘‘উনিও দলটা কোনওদিন করেননি। নিজের বিধানসভায়ও কোনও দিন আসেননি। বাবা মারা যাওয়ার আগেও এলাকার সঙ্গে কোনও যোগ ছিল না। একটা দরদ থেকে দল তাঁকে প্রার্থী করেছিল। কিন্তু তিনি লিলুয়ায় থাকতেন। এলাকায় আসেননি।’’

প্রাক্তন সাংসদ মমতাজ সঙ্ঘমিতা বলেন, ‘‘কেউ ভুল করলে, কাজ না করলে তা তো সাংবাদিক বৈঠক করে বলা যায় না। ওঁদের সতর্ক করা হয়েছিল। তবে সময় এলে বোঝা যায়, কে কেমন!’’

বর্ধমানে দলের নিচুতলার কর্মী-সমর্থক থেকে শুরু করে নেতা, কেউই যে দল বদলকারীদের নিয়ে এতদিন সুখে ছিলেন না, সেটা মঙ্গলবারের সাংবাদিক বৈঠকেই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। যুক্তিও তৈরি রেখেছে তৃণমূল। দলের মুখপাত্র প্রসেনজিৎদাস বলেছেন, ‘‘দল একটা রিপোর্ট কার্ড তৈরি করেছে। এই সব নিষ্ক্রিয়রা আর টিকিট পাবেন না জেনেই অন্য দিকে ভিড়ছেন।’’

আরও পড়ুন: দৈনিক সংক্রমণের হার জুনের পর সবচেয়ে কম, উন্নতি সুস্থতার হারেও

আরও পড়ুন: অমিত সেবক বাউলের মেয়ের ডিএড পড়ার ব্যবস্থা অনুব্রতের

অন্য বিষয়গুলি:

TMC
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy