আবর্জনার স্তূপ। নিজস্ব চিত্র।
শহরের অভিজাত এলাকা হিসাবে পরিচিত সিটি সেন্টার। সেখানেই রয়েছে দুর্গাপুর পুরসভা। অথচ, পুরসভা থেকে সামান্য দূরেই একটি শপিং মলের প্রায় গায়েই জমেছে ডাঁই আবর্জনা। দ্রুত জায়গাটি সাফ করার দাবি জানিয়েছেন শপিং মলে
আসা অনেকেই।
১৯ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে রয়েছে মলটি। পাশেই রয়েছে পার্কিং জ়োন। অভিযোগ, ওই পার্কিং জ়োনের দেওয়ালের পাশেই ফেলে দেওয়া হচ্ছে দৈনন্দিন বর্জ্যের প্যাকেট। পাঁচিলের আড়াল থাকায় শপিং মলের সামনের রাস্তা থেকে আবর্জনা দেখা যায় না। তবে পার্কিংয়ে গাড়ি বা মোটরবাইক রাখতে গেলে দুর্গন্ধ টের পাওয়া যায়।
শপিং মলে আসা বিধাননগরের সায়ন বসুমল্লিক বলেন, “ঝকঝকে শপিং মলের একশো মিটারের মধ্যে এমন আবর্জনার স্তূপ, ভাবাই যায় না। যে বা যাঁরা সেখানে আবর্জনা ফেলছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার পুরসভার।” ডিএসপি টাউনশিপের বাসিন্দা সুদীপ গুহ বলেন, “পুরসভার গাড়িতে আবর্জনার প্যাকেট না দিয়ে, এ ভাবে এলাকা নোংরা করার প্রবণতা অবিলম্বে বন্ধ হওয়া দরকার।” তিনি জানান, সিটি সেন্টার, সংলগ্ন পলাশডিহা প্রভৃতি এলাকায় ডেঙ্গির প্রকোপ এক সময় বেড়ে গিয়েছিল। ফলে, আবর্জনা ফেলার ক্ষেত্রে বাসিন্দাদের অতিরিক্ত সতর্কতা নেওয়া দরকার।
পুরপ্রশাসকমণ্ডলীর সদস্য তথা বর্জ্য সাফাই বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত রাখি তিওয়ারি জানান, বর্জ্য সংগ্রহের জন্য নিয়মিত সকালে এলাকায়-এলাকায় ঘোরে পুরসভার গাড়ি। তা ছাড়া, বাড়ি-বাড়ি আবর্জনা সংগ্রহের কাজ চলে। সিটি সেন্টারে রাস্তার ধারে আধুনিক ডাস্টবিন লাগানো হয়েছে। তিনি বলেন, “তার পরেও কেউ কেউ অবিবেচকের মতো যেখানে-সেখানে আবর্জনা ফেলে সমস্যা সৃষ্টি করছেন।” অবিলম্বে শপিং মল সংলগ্ন জায়গা থেকে আবর্জনা সরানো এবং সেখানে সচেতনতা প্রচারের কর্মসূচি নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন রাখি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy