—প্রতীকী চিত্র।
গত ১০ জুন থেকে শুরু হয়েছে একাদশের ক্লাস। ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে প্রথম সিমেস্টারের পরীক্ষার সময়সূচিও প্রকাশ করেছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ কাউন্সিল। কিন্তু এখনও পর্যন্ত আউশগ্রামের দিগনগর হাটতলা সিলভার জুবিলি ইন্সটিটিউশনের ৮৮ জন পড়ুয়া ইংরেজি ও বাংলা বই হাতে পায়নি।
বিনামূল্যে বই দেওয়ার কথা সংসদের। স্পন্দন কর, সমীর কুন্ডু, মন্দিরা টুডু, সপ্তমী মুর্মুদের মতো পড়ুয়ারা বুধবার বলে, “বই ছাড়া পড়াশোনা করতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। প্রথম সিমেস্টারের পরীক্ষার আগে বেশি সময় হাতে নেই।” ছাত্রছাত্রীদের অভিভাবক রবীন্দ্রনাথ সরেন, দেবব্রত লাহারাও বলেন, “অন্য স্কুলের পড়ুয়ারা বই পেয়ে গেলেও এই স্কুলের ছেলেমেয়েরা পায়নি। কেন বুঝতে পারছি না।”
স্কুলের ভারপ্রাপ্ত শিক্ষক মুন্সি সরিফুদ্দিন বলেন, “নমুনা হিসেবে পাওয়া চারটি বই দিয়েই কোনও রকমে স্কুলে পড়াশোনা চালানো হচ্ছে। এতে অসুবিধা হচ্ছে। বিদ্যালয় পরিদর্শকের কার্যালয় থেকে বই দেওয়ার কথা ছিল এক দিন। সেই দিন কিছুক্ষণের মধ্যেই বই শেষ হয়ে যাওয়ায় আমরা পাইনি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।”
দ্বাদশ শ্রেণির ২৮ জন পড়ুয়াও বাংলা ও ইংরেজি বই পায়নি বলে তাঁর দাবি। স্কুল পরিচালন সমিতির সভাপতি অরিন্দম রায় বলেন, “অভিভাবকেরা ক্ষুব্ধ। তাঁরা বার বার অভিযোগ করছেন। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। সুরাহা হয়নি।” বিদ্যালয় পরিদর্শক (আউশগ্রাম ১) সুমন হাম্বীর বলেন, “বই পেলেই দেওয়া হবে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy