এই ধরনের খবরের ক্ষেত্রে আসল ছবি প্রকাশে আইনি নিষেধাজ্ঞা থাকে। —প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।
প্রতিবেশীর বাড়ির বিছানায় কাঠ-কম্বল দিয়ে চাপা দেওয়া ছিল পাঁচ বছরের বালিকার রক্তাক্ত দেহ। সেই দেহ উদ্ধারের ঘটনাকে ঘিরে কয়েক দিন আগে শোরগোল পড়েছিল হুগলির গুড়াপে। শিশুকন্যাকে ধর্ষণ-খুনের অভিযোগে সেই প্রতিবেশী প্রৌঢ়কে অবশেষে নিজেদের হেফাজতে পেল পুলিশ।
শিশুর দেহ উদ্ধারের পরেই অভিযুক্ত প্রতিবেশীকে পুলিশ গ্রেফতার করেছিল। পুলিশ সূত্রে খবর, গ্রেফতারির পরেই ধৃত ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাঁকে এত দিন হাসপাতালের পুলিশ লকআপে ভর্তি রাখা হয়েছিল। বুধবার তাঁকে চুঁচুড়া পকসো আদালতে হাজির করানো হয়। বিচারক ধৃতকে দু’দিনের জন্য পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। ডিএসপি (ডিসিপ্লিন অ্যান্ড ট্রেনিং) প্রিয়ব্রত বক্সীও বলেন, ‘‘দু’দিনের পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে অভিযুক্তকে। এ বার ঘটনার পুনর্নির্মাণ হবে। আরও কিছু তথ্য সংগ্রহ করা হবে ধৃতকে জেরা করে।’’
গত ২৪ নভেম্বর সন্ধ্যাবেলা বাড়ির সামনে থেকে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল ওই বালিকা। বাজারে যাওয়ার সময় তাকে খেলা করতে দেখেছিলেন বাবা। ফিরে এসে মেয়ের খোঁজ না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। ডাকেন প্রতিবেশীদেরও। সকলে মিলে এলাকায় খোঁজাখুঁজি করতে গিয়েই অভিযুক্ত প্রতিবেশীর বাড়ি থেকে বালিকার দেহ উদ্ধার হয়েছিল। ওই ঘটনার পরেই অভিযুক্ত প্রৌঢ়কে মারধর করেছিলেন গ্রামবাসীরা। তাতেই তিনি জখম হয়েছিলেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে অভিযুক্তকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। পরে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy