প্রায় সাড়ে ৯ ঘণ্টা জেরার পর সিবিআইয়ের দফতর থেকে বার হলেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। — নিজস্ব চিত্র।
অমিত শাহকে নিশানা করে অভিষেক বলেন, ‘‘১৫০ গুণ সম্পত্তি বেড়েছে বলে সুকন্যা মণ্ডল জেলে, আর ১৫০০ গুণ সম্পত্তি বাড়া সত্ত্বেও অমিত শাহের ছেলে জয় শাহ বাইরে!’’
অভিষেক বলেন, ‘‘নবজোয়ার রুখতেই নোটিস পাঠানো হচ্ছে। আমাকে ডাকাডাকি বন্ধ করুন। বিজেপির কারও নাম এলে তাঁদের কেন ডাকা হয় না। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ধৃত প্রসন্ন রায় তো দিলীপ ঘোষের নাম নিয়েছেন। তাঁকে কেন ডাকা হচ্ছে না?’’
নাম না করে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে নিশানা করলেন অভিষেক। বললেন, ‘‘আমায় জিজ্ঞেস করেছিল, এঁদের চেনেন। বিশ্বাস করবেন না, ৯০ শতাংশের বাড়ি পূর্ব মেদিনীপুর আর মুর্শিদাবাদ। সেখানে দলের তরফে কে দায়িত্বে ছিলেন? তাঁকে জিজ্ঞাসবাদ করা হবে না কেন? আমাদের থেকে যা জানতে চাওয়া হয়, দিয়েছি। অধিকাংশ প্রশ্নই বোগাস।’’
৯ ঘণ্টা ৩৯ মিনিট পর সিবিআই দফতর থেকে বেরোলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বাইরে বেরিয়ে তিনি বলেন, ‘‘জিজ্ঞাসাবাদের নির্যাস শূন্য। যেটা আমি গতকালই বলেছিলাম। আমি বলেছিলাম, আমার বিরুদ্ধে প্রমাণ থাকলে জনসমক্ষে আনা হোক। জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন নেই। প্রমাণ থাকলে ফাঁসির মঞ্চে উঠব। আমারও সময় নষ্ট, তদন্তকারীদের সময় নষ্ট।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy