নিজস্ব চিত্র
এলাকায় সন্ত্রাস ছড়ানোর অভিযোগে আইএসএফের দুই প্রথম সারির নেতাকে গ্রেফতার করল ভাঙড় থানার পুলিশ। ধৃতদের মধ্যে রয়েছেন ভাঙড়-১ ব্লকের আইএসএফ সভাপতি শরিফুল মোল্লা ও সম্পাদক মিন্টু শিকারি। পুলিশ জানিয়েছে, রাজনৈতিক হিংসায় মদত দেওয়ার পাশাপাশি, এলাকায় সন্ত্রাস ছড়ানো, থানা ঘেরাও, পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর-সহ একাধিক অভিযোগে রয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে। তবে মিথ্যে অভিযোগে তাঁদের ফাঁসানো হয়েছে বলে দাবি ধৃত নেতাদের।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বিধানসভা ভোটের সময় ভাঙড়ের আইএসএফ প্রার্থী নওশাদ সিদ্দিকির হয়ে এলাকায় প্রচারের মূল দায়িত্বে ছিলেন শরিফুল ও মিন্টু। এই দুই নেতার বিরুদ্ধে ভোটের সময় রাজনৈতিক হিংসায় মদত দেওয়া, মারধর, লুটপাট, থানা ঘেরাও, পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর, অবরোধ-সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর থেকেই পুলিশ তাঁদের খুঁজছিল।
এর পর সোমবার রাতে বড়ালির বাড়ি থেকে শরিফুলকে গ্রেফতার করে ভাঙড় থানার পুলিশ। ভাঙড়ের রানিগাছি গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয় মিন্টু শিকারিকে। মঙ্গলবার ধৃতদের বারুইপুর মহকুমা আদালতে পেশ করা হয়। রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করতেই মিথ্যে অভিযোগে তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে বলে দাবি ধৃত আইএফএফ নেতাদের। এ বিষয়ে ভাঙড়ের আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি বলেন, ‘‘পুলিশকে কাজে লাগিয়ে আইএফএফ নেতা কর্মীদের ফাঁসাচ্ছে তৃণমূল। শুধু তাই নয় রাতের অন্ধকারে এলাকার আইএফএফ কর্মীদের বাড়িতে হামলা চালাচ্ছে তৃণমূল।’’ যদিও এই অভিযোগ ভিত্তিহীন বলেই দাবি করেছেন স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy