রেল অবরোধ। নিজস্ব চিত্র।
মঙ্গলবারের কৃষকদের ডাকে ভারত বন্ধকে সমর্থন জানিয়েছিলেন মমতা বন্দোপাধ্যায়। তাই আর পাঁচটা বন্ধে যে লড়াই করতে হয় বাম সমর্থকদের, তা আজকের বন্ধে তা অনেকটাই উধাও।
বাম সমর্থকদের ধর্মঘট ছিনিয়ে নেওয়ার প্রচেষ্টা মধ্যমগ্রাম ছাড়া আর কোথাও চোখে পড়েনি। বারাসাত চাঁপাডালি মোড়ের তিতুমির বাসস্ট্যান্ড সকাল থেকেই বন্ধ করে দিয়েছিলেন বাস চালকরা। সরকারি অফিসগুলোতেও লোক ছিল না। ট্রেনও ছিল অনেকটাই ফাঁকা।
ধর্মঘট সফল করতে মঙ্গলবার সকালে হাবরা স্টেশনে ৮টা ৮ মিনিটের মাঝেরহাট লোকাল অবরোধ করেন বন্ধ সমর্থকরা। প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে ট্রেন দাঁড়িয়ে থাকায় সমস্যার সম্মুখীন হন নিত্যযাত্রীরা। পরে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন জিআরপি ও আরপিএফ-এর আধিকারিকরা। তার পর অবরোধ সরিয়ে ট্রেন চালু হয়। অশোকনগর রেলগেটেও অবরোধ করেছিলেন বন্ধ সমর্থনকারীরা।
মধ্যমগ্রামে রেল অবরোধ ছিল অনেক বেশি জোরাল। পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন ধর্মঘটীরা। যদিও কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। কিন্তু অসংখ্য আপ-ডাউন লোকাল ট্রেন দাঁড়িয়ে পরে। নাজেহাল হতে হয় নিত্যযাত্রীদের। রেলের পাশাপাশি ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কেও অবরোধ হয়। কিন্তু তাতে যান চলাচলে কোনও প্রভাব পড়েনি।
দেখুন ভিডিয়ো:
কৃষি আইনের বিরোধিতায় ব্যারাকপুর, শ্যামনগরের পিনকল মোড়, বেলঘড়িয়া কল্যানী এক্সপ্রেসওয়ে, কাকিনাড়া পানপুর মোড়, কাঁচরাপাড়া-সহ বিভিন্ন জায়গায় পথ অবরোধ করেন সিপিএমের নেতা কর্মীরা। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে পরিস্থিতি স্বভাবিক হয়ে যায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy