প্রতীকী ছবি
টানা সপ্তম বারের জন্য কর্মজীবনে কৃতিত্ব এবং বিশেষ পরিষেবার পদক থেকে বঞ্চিত হলেন সরাসরি আইপিএস হিসাবে যোগ দেওয়া বেঙ্গল ক্যাডারের অফিসারেরা। প্রতি বছর প্রজাতন্ত্র এবং স্বাধীনতা দিবসে রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক দিয়ে সম্মানিত করেন পুলিশ কর্মীদের। তাতে থাকেন কেন্দ্রীয় আধা সামরিক বাহিনীর জওয়ানেরাও। থাকেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার সদস্যরা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বাছাই করা এই তালিকায় গত সাত বছরে বেঙ্গল ক্যাডারের কোনও আইপিএস (প্রোমোটি নয়) অফিসারের নাম ওঠেনি। ব্যতিক্রম শশীকান্ত পুজারি। এ বছর বাংলার ২১ জন পুলিশ কর্মী সম্মানিত হচ্ছেন। তাঁর মধ্যে রয়েছেন একমাত্র আইপিএস শঙ্খশুভ্র চক্রবর্তী। তিনি রাজ্য পুলিশ সার্ভিস থেকে প্রোমোশন পেয়ে আইপিএস হয়েছেন।
নবান্ন সূত্রের খবর, এ বারও রাজ্য সরকার ছ’জন আইপিএস অফিসারের নাম প্রস্তাব করেছিল। স্বরাষ্ট্র দফতরের এক কর্তা জানাচ্ছেন, ২০২০ স্বাধীনতা দিবসের পুলিশ পদকের জন্য ভরতলাল মিনা, রাজেশ কুমার যাদব, তন্ময় রায়চৌধুরি, জয়ন্তকুমার পাল, সুজিত কুমার সরকার এবং ডিপি সিংহের নাম প্রস্তাব করা হয়েছিল। গত বছর বাতিল হওয়া আরও এক অফিসারের নামও বিবেচনায় ছিল বলে নবান্ন জানাচ্ছে। শেষ পর্বে কারও ভাগ্যেই শিকে ছেঁড়েনি। প্রোমোটি অফিসার শঙ্খশুভ্রের পুরস্কার নিয়েই বঙ্গের আইপিএসকুলকে সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে বলে জানাচ্ছেন নবান্নের কর্তারা।
গত প্রজাতন্ত্র দিবসে রাজ্যের নিচুতলার পুলিশ কর্মীদের মধ্যে থেকে ২২ জনকে রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক দেওয়া হয়েছিল।। কিন্তু ছিলেন না কোনও কোনও আইপিএস অফিসার। ব্যতিক্রম শশীকান্ত পূজারি। গত বছর ১৫ অগস্ট তিনি পুলিশ পদক পেয়েছিলেন। নবান্নের খবর, ২০১৯-এর প্রজাতন্ত্র দিবসের পুলিশ পদকের জন্য সিনিয়র আইপিএস অফিসারদের মধ্যে রাজেশ কুমার, সঞ্জয় সিংহ, সরোজকুমার গজমের, অজয় ঠাকুর-সহ আরও কয়েক জনের নাম প্রস্তাব করেছিল রাজ্য। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রের খবর, কোনও না কোনও বিষয়ে রাজ্যের তালিকাভুক্ত অফিসারেরা ‘বিতর্কিত’ হওয়ার কারণে চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy