সোনম কপূরের বিয়ের সাজ।
বিয়ের দিন মানেই কনের কাছে মন-প্রাণ খুলে সাজার দিন। সকলের সামনে সেরা সাজের সঙ্গে নিজেকে মেলে ধরার দিন। কনের সাজের অনেকটা অংশ জুড়েই থাকে রকমারি গয়না। ছোট থেকে বড়, সোনা হোক বা রূপো নানা ধরনের গয়নার ছোঁয়ায় কনেরা হয়ে ওঠেন অপরূপা।
গয়না আভিজাত্যের প্রতীক। হাতের বালা থেকে কানের দুল, সীতাহার থেকে আংটি, বা নাকের নথ— বিয়ের দিন বাঙালি কনের সাজসজ্জায় এগুলি তো থাকেই। কিন্তু এমন অনেকগুলি গয়না রয়েছে যেগুলির ছোঁয়ায় কনের সাজ হয়ে ওঠে আরও অনেকটা সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
মাথার মুকুট: বিয়ের দিন কনের গয়নার তালিকায় রাখতে পারেন মুকুট, বিভিন্ন ধরণের নকশার ছোট বড় আকৃতির মুকুট সহজেই মিলবে বাজারে, চাইলে নিতে পারেন সোনালি রঙের মুকুটও।
নাকের নোলক: বাঙালির বিয়ের গয়নার তালিকায় নাকের নথের ব্যবহার বেশ পুরনো। এক সময় গোল নাকের নথ প্রায় সব বাঙালি বিয়েতেই দেখা যেত। কিন্তু সময় বদলেছে। বদলেছে সাজের ধরণও। বাঙালির নাকের নথের ডিজাইনের সঙ্গে মিশে গিয়েছে অন্যান্য বিভিন্ন প্রদেশের নকশা। নথের পাশাপাশি যদি নাকের নীচে নোলক পড়েন, তা হলে মুখের আদলই বদলে যায়।
কোমর বন্ধনী: কোমরে পরার এই অলঙ্কারটিও কিন্তু গয়নার ইতিহাসে বেশ পুরনো। বিশেষত মরাঠি সংস্কৃতিতে, কেরল ও অন্ধ্রে এই গয়নাটির ব্যবহার বেশি দেখা যায়। বাঙালি বিয়ের সাজে বেনারসীর সঙ্গে কোমর বন্ধনীর ব্যবহার নিমন্ত্রিতদের নজর কাড়বেই। শাড়ির সঙ্গে বেছে নিন পছন্দসই কোমর বন্ধনী। সোনালি বা রূপোলি, সরু বা চওড়া অথবা পাথর বসানো কোমর বন্ধনী সহজেই পেয়ে যাবেন।
চুটকি বা আংট: বিয়েতে হাতের আংটি তো রয়েছেই। কিন্তু তার সঙ্গে যদি পায়ের আঙুলে আংটি পরা যায়, তা হলে বেশ লাগবে কিন্তু। সোনা নয়, সাধারণত এই রূপো দিয়েই তৈরি করা হয় এগুলি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy