ছবি: ভিডিয়ো থেকে নেওয়া।
গোলাপি রঙের কেক। মাঝখানে চাকতির ভিতর সোনালি হরফে লেখা ‘হ্যাপি বার্থডে’। জন্মদিনে কেক কাটবেন বলে ছুরি হাতে নিয়েছিলেন তরুণী। কিন্তু তখনই তাঁকে বাধা দিলেন তাঁর বন্ধুবান্ধব। তরুণীকে তাঁরা বললেন, ‘‘আগে চাকতি তুলে ফেলে দাও। তা হলে কেক কাটতে সুবিধা হবে।’’ বন্ধুদের কথা শুনে সেটাই করলেন তরুণী। কিন্তু চাকতি ধরে টান দিতেই চমকে গেলেন তরুণী। এ যে টাকার ‘ফোয়ারা’। একের পর এক ৫০০ টাকার নোট বেরিয়ে আসছে অনবরত। জাদুকরেরা ম্যাজিক দেখানোর সময় যেমন টুপির ভিতর থেকে জাদুর রুমাল টেনে বার করতেই থাকেন, নোটের এই ‘জাদু রুমাল’ও ঠিক যেন তেমনই।
সমাজমাধ্যমে এমনই একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন প্রতীক্ষা যাদব নামে এক তরুণী (যদিও এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন)। ভিডিয়োটি পোস্ট করে প্রতীক্ষা জানান, তাঁর জন্মদিনে কেক কিনে ছোট অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন তাঁর বন্ধুরা। কেকের উপর ‘লীলাবতী’ লেখা ছিল। যদিও তাঁর আসল নাম প্রতীক্ষা। বন্ধুরা মজা করে তাঁকে ‘লীলাবতী’ বলে ডাকেন।
ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, কেকের উপরে রাখা চাকতিটি টানতেই বার হতে থাকে প্লাস্টিকে মোড়া ৫০০ টাকার নোট। তার যেন কোনও শেষ নেই। বেশ খানিক ক্ষণ ধরে টানতে টানতে অবশেষে নোটের ‘জাদু রুমাল’ বার হওয়া থামল।
তরুণী জানান, বন্ধুরা তাঁকে চমক দেওয়ার জন্য এই পরিকল্পনা করেছিলেন। ৫০০ টাকার ২৯টি নোট দেওয়া হয় তাঁকে। মোট ১৪ হাজার ৫০০ টাকা পেয়েছেন প্রতীক্ষা। পরে নাকি প্লাস্টিকে মোড়ানো নোটগুলি মালার মতো প্রতীক্ষার গলায় পরিয়ে দেন তাঁর বন্ধুরা। ভিডিয়োটি দেখে এক নেটাগরিক বলেছেন, ‘‘টাকাপয়সার বিষয় নয় এগুলো। বন্ধুরা যে চমক দেওয়ার কথা ভেবেছেন সেটাই অনেক।’’ আবার মজা করে এক নেটব্যবহারকারী বলেন, ‘‘কেক থেকে তো আমার এক মাসের বেতন বেরিয়ে গেল।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy