দিল্লি বিমানবন্দরের ঘটনা। ছবি: এক্স।
বিমানবন্দরের ভিতরে খাবারের দোকানের সামনে দিয়ে হাঁটছিলেন বছর ষাটেকের প্রৌঢ়। হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেলেন তিনি। হৃদ্স্পন্দনও থেমে গিয়েছিল তাঁর। আশপাশের অন্য যাত্রীরা ছুটে এলেও কী ভাবে সাহায্য করবেন তা বুঝে উঠতে পারছিলেন না। তখনই সেখানে ছুটে গেলেন এক তরুণী। প্রৌঢ়ের পাশে বসে তাঁকে সিপিআর (সিপিআর বা কার্ডিয়াক পালমোনারি রিসাসিটেশন হল একটি জীবনদায়ী পদ্ধতি। যার সাহায্যে কোনও রোগীর হৃদ্স্পন্দন বন্ধ হয়ে গেলে তা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হয়।) টানা পাঁচ মিনিট সিপিআরের পর হৃদ্স্পন্দন ফেরে প্রৌঢ়ের।
সমাজমাধ্যমে সেই মুহূর্তের একটি ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়েছে (যদিও এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন)। জানা গিয়েছে, তরুণী পেশায় এক জন চিকিৎসক। ঘটনাটি দিল্লি বিমানবন্দরের। বুধবার সেই বিমানবন্দরের দুই নম্বর টার্মিনালের ফুড কোর্টের কাছে ঘোরাঘুরি করছিলেন ওই প্রৌঢ়। হঠাৎ অচেতন হয়ে সেখানে পড়ে যান তিনি। হৃদ্স্পন্দনও থেমে যায় তাঁর। ভিডিয়োয় দেখা যায়, এক তরুণী সিপিআর দিচ্ছেন ওই প্রৌঢ়কে। তার মাঝেই বিমানবন্দরের কর্মীদের ডাকার জন্য অনুরোধ করেন তিনি। পাঁচ মিনিট সিপিআর দেওয়ার পর প্রৌঢ়ের হৃদ্স্পন্দন ফিরিয়ে দেন তরুণী। ভিডিয়োটি সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় নেটাগরিকদের একাংশ তরুণীর এমন কাজে মুগ্ধ হয়েছেন। কেউ কেউ আবার মন্তব্য করেছেন, ‘‘চিকিৎসকেরা সত্যিই ঈশ্বরের দূত।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy