প্রতিবেদন ও চিত্রগ্রহণ: প্রিয়ঙ্কর, সম্পাদনা: বিজন
স্বপ্নদীপের রহস্যমৃত্যুর যত দিন কাটছে, সমাজমাধ্যমে বাড়ছে র্যাগিং-বিরোধী বয়ানের সংখ্যা। প্রাক্তনী থেকে বর্তমান, একের পর এক পড়ুয়া মুখ খুলছেন তাঁদের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিতে। বহু দিন ধরেই নানান ধারার বামপন্থী রাজনীতির চর্চার পরিসর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। এক সময়ের তাবড় ছাত্রনেতারা তাঁদের বিশ্ববিদ্যালয়-জীবন কাটিয়েছেন এই যাদবপুরের মেন হস্টেলেই। মূলত পড়ুয়াদের আন্দোলনের ফলেই যাদবপুর-সহ রাজ্যের সব কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে তৈরি হয় অ্যান্টি-র্যাগিং কমিটি। সেই কমিটিতে থাকার কথা ছাত্রছাত্রীদের প্রতিনিধিদেরও। যাদবপুরেও, অন্তত খাতায়কলমে, সেই কমিটির অস্তিত্ব আছে। কিন্তু তাতেও কেন আটকানো যাচ্ছে না র্যাগিং? ক্যাম্পাস বা হস্টেলে সিনিয়রের হাতে জুনিয়রের র্যাগিং কি বৃহত্তর সমাজ ও সমাজমাধ্যমে রীতিমতো উদ্যাপিত ‘রোস্টিং’ আর ‘বুলিয়িং’ সংস্কৃতিরই আর এক রূপ? ছাত্র রাজনীতির কী ভূমিকা থাকতে পারে এই ‘ব্যাধি’-র নিরাময়ে? আনন্দবাজার অনলাইনের মুখোমুখি শহরের বাম ছাত্রছাত্রীদের একাংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy