একটা বাদে বিশ্ব পর্যায়ের সমস্ত ক্রিকেট ট্রফি জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। এক বার নয়, একাধিক বার। বিশ্বকাপ, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, মেয়েদের বিশ্বকাপ...। অধরা শুধু টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আর বাংলাদেশের মাটি থেকে সেটা এ বার জিততে অজিদের সেরা অলরাউন্ডার ওয়াটসন ভরসা রাখছেন দলের দশ নম্বর পর্যন্ত ব্যাটসম্যানের ক্রিজে ঝড় তুলতে পারার ক্ষমতার উপর।
“সত্যিই আমাদের দলে দশ নম্বর ব্যাটসম্যানও প্রয়োজনে ঝোড়ো ইনিংস খেলতে পারে। দরকারে টেলএন্ডারদের যে কেউ পিঞ্চহিটার হয়ে উঠতে পারে,” বলেছেন ওয়াটসন। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতার সবচেয়ে কাছাকাছি এসেছিল অস্ট্রেলিয়া ২০১০-এ, যখন তারা ফাইনালে ইংল্যান্ডের কাছে হেরে যায়। কিন্তু এ বারের দল নিয়ে প্রবল আত্মবিশ্বাসী ওয়াটসন বলেছেন, “সীমিত ওভারের ক্রিকেটে যতগুলো অস্ট্রেলিয়া দলের সঙ্গে আমি থেকেছি সেগুলো সব ক’টাই ব্যালান্সড টিম, কিন্তু এ বারের দলটার ভারসাম্য মনে হয় সবচেয়ে বেশি। আমাদের যেমন দশ নম্বর ব্যাটসম্যানের পর্যন্ত পাওয়ারপ্লে-র ক্ষমতা আছে, তেমনই বোলিং বিভাগের ভারসাম্যও দারুণ। নতুন বলে উঁচুমানের বোলার আছে, ডেথ ওভারেও সমান উঁচুমানের বোলার আছে। আবার ভাল স্পিনারও আছে আমাদের দলে।”
ওয়াটসন আশাবাদী, এমন এক শক্তিশালী দল উপমহাদেশের পিচের সঙ্গে সড়গড় হয়ে উঠতে পারবে দ্রুতই। এবং তার পর নিজেদের সেরাটা দিয়ে কাপও জিতবে। অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটের অধরা বিশ্বকাপটা জেতার খেদ মেটাবে। আক্রম তাঁদের ফেভারিট তিন দেশের তালিকায় না রাখতে পারেন, কিন্তু অস্ট্রেলীয় অলরাউন্ডার বলছেন, “আমাদের এই দলে একাধিক প্লেয়ার আছে যারা ম্যাচকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা রাখে। ডেভিড ওয়ার্নার, মিচেল জনসন-রা হল ওই রকম ‘ইমপ্যাক্ট’ প্লেয়ার।” প্রসঙ্গত, ওয়াটসন নিজে গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ‘ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট’। “কুড়ি ওভারের ক্রিকেট ম্যাচের চেহারা যে কোনও সময় দুমদাম বদলে যেতে পারে। তা সত্ত্বেও যে দলে যত বেশি ম্যাচ উইনার থাকে, তাদের জেতার সম্ভাবনা তত বেশি। এবং অস্ট্রেলিয়া তেমনই একটা দল,” দাবি ওয়াটসনের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy