একদমই না। শ্রীলঙ্কা বোর্ডে গ্রেড এ-তে থাকা ক্রিকেটাররা ৫৮ লক্ষ টাকা পান। টেস্ট খেলার জন্য ম্যাচ প্রতি সাড়ে ৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়। এক দিনের ক্রিকেট খেলার জন্য ৪ লক্ষ টাকা এবং টি২০ খেলার জন্য আড়াই লক্ষ টাকা পান ক্রিকেটাররা। এ ছাড়াও শতরান এবং ৫ বা ১০ উইকেট নেওয়ার জন্য আলাদা বোনাস পান শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটাররা।
তবে বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা আরও কম টাকা পান। পাকিস্তান বোর্ড গ্রেড এ ক্রিকেটারদের ৪৬ লক্ষ টাকা দেয়। গ্রেড বি-তে দেয় ২৮ লক্ষ টাকা, গ্রেড সি-তে দেয় ১৯ লক্ষ টাকা করে। টেস্ট ম্যাচ প্রতি ৩ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা পান ক্রিকেটাররা। এক দিনের ম্যাচে দেওয়া হয় ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা। টি২০ ম্যাচে দেওয়া হয় ১ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা।
বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটারদের থেকে কম টাকা পান। গ্রেড এ+ বিভাগের ক্রিকেটাররা পান ৪১ লক্ষ টাকা। সব থেকে কম গ্রেড সি-র ক্রিকেটাররা পান ১০ লক্ষ টাকা করে। টেস্ট ম্যাচ প্রতি ২ লক্ষ ৬০ হাজার পান শাকিব আল হাসানরা। একদিনের ক্রিকেটে ম্যাচ প্রতি দেওয়া হয় ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা। টি২০ ম্যাচের জন্য দেওয়া হয় ১ লক্ষ টাকা।
বার্ষিক চুক্তি অনুযায়ী দক্ষিণ আফ্রিকার গ্রেড এ বিভাগে থাকা ক্রিকেটাররা পান ১ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা। গ্রেড বি-তে থাকা ক্রিকেটারদের দেওয়া হয় ৭৩ লক্ষ টাকা এবং গ্রেড সি-র ক্রিকেটারদের দেওয়া হয় ৫৫ লক্ষ টাকা। একটি টেস্ট ম্যাচ খেলার জন্য দেওয়া হয় ৩ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা। একদিনের ক্রিকেট খেলার জন্য ৮৭ হাজার টাকা এবং টি২০-র জন্য ৫৮ হাজার টাকা। অধিনায়করা কিছু বেশি টাকা পান।
তবে ক্রিকেট বিশ্বে সব থেকে বেশি টাকা দেয় ইংল্যান্ড বোর্ড। টেস্ট ক্রিকেটের সঙ্গে যুক্ত ক্রিকেটারদের দেওয়া হয় ৬ কোটি ৭০ লক্ষ টাকা। সাদা বলের ক্রিকেটের সঙ্গে যুক্ত ক্রিকেটারদের দেওয়া হয় ৩ কোটি ১০ লক্ষ টাকা। ২ ধরনের ক্রিকেট খেললে এক জন ক্রিকেটার পান ৯ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা। জো রুট অধিনায়ক হিসেবে ৯ কোটি ৮০ লক্ষ টাকার ওপর ২৫ শতাংশ অতিরিক্ত পান। ক্রিকেট বিশ্বে বোর্ডের থেকে সব চেয়ে বেশি টাকা পান তিনিই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy