আকাশ দীপের লড়াইয়ের পরেও জয় অধরা। ছবি - সিএবি।
প্রথম ম্যাচে সার্ভিসেসের বিরুদ্ধে বড় জয় পেলেও দ্বিতীয় ম্যাচে অচেনা ও অনভিজ্ঞ দল চণ্ডীগড়ের কাছে লজ্জার হার হজম করল বাংলা। গত মরসুমে পঞ্জাব থেকে আলাদা হয়ে এই দল গড়া হয়েছিল। বিজয় হজারে ট্রফিতে তাদের কাছেও বাংলা এবার নিজেদের ঘরের মাঠে হেরে গেল। বলা যায় অনুষ্টুপ মজুমদারের দল কার্যত মুখ থুবড়ে পড়ল। তাও আবার সব বিভাগে পিছিয়ে গিয়ে ৫ উইকেটে হার!
মঙ্গলবার টসে জিতে বাংলাকে প্রথম ব্যাট করতে পাঠান বিপক্ষের অধিনায়ক মনন ভোরা। ইডেনে সকালের দিকে বল সুইং করে। আর সেটাই বাংলার কাছে বড় রান তোলার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। এদিন অনুষ্টুপ রান পাননি। ওপেনার বিবেক সিংহ মাত্র ১২ রানে ফিরে যান। দলের অন্য ওপেনার শ্রীবৎস গোস্বামী থেকে শুরু করে মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানরা ভাল শুরু করেও বড় রান গড়তে ব্যর্থ হন। ফলে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ২৫৩ রানে থেমে যায় বাংলার ইনিংস। দলের হয়ে সর্বাধিক ৬৬ বলে ৫৯ রান করেন শাহবাজ আহমেদ।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৪৮.৫ ওভারে ৫ উইকেটে ২৫৭ রান তুলে নেয় চণ্ডীগড়। ওপেনার আরসালান খান ৮৮ রান করেন। শিবম ভামব্রি ৭১ রানে অপরাজিত থাকেন। এক সময় পঞ্জাবে খেলা মনন ভোরা করেন ৪৫। বাংলার হয়ে জোরে বোলার আকাশ দীপ ৪৫ রানে ২ উইকেট নিলেও বাকিরা সবাই দাগ কাটতে একেবারে ব্যর্থ।
পঞ্জাব থেকে সরে আসার পর গত মরসুম থেকে আলাদা ভাবে ঘরোয়া ক্রিকেট খেলছে চণ্ডীগড়। এই নতুন দলও অরুণ লালের দলকে হেলায় হারিয়ে দিল। যদিও ম্যাচ হেরে অনুষ্টুপ অদ্ভুত যুক্তি দিলেন। বললেন, “আমাদের ৩০০ রান করার লক্ষ্য ছিল। তবে এই ম্যাচে টস তফাৎ গড়ে দিল। পরের দিকে পিচ ব্যাটসম্যানদের জন্য অনেক সহজ হয়ে যায়। তাই ম্যাচ জিততে পারলাম না।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy