দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে বিসিসিআই। —ফাইল চিত্র।
সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফি শুরুর আগেই সঙ্গী বিতর্ক। মুম্বইয়ের এক অভিজাত হোটেলের খাবার নিয়ে অভিযোগ করল কোয়রান্টিনে থাকা তিনটি দল।
১০ জানুয়ারি শুরু হবে এই প্রতিযোগিতা। করোনা অতিমারির পর এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমেই শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ক্রিকেট। মুম্বইয়ে এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে দিল্লি, মুম্বই, হরিয়ানা, অন্ধ্র প্রদেশ, কেরল ও পন্ডিচেরী। দিল্লি দলে আছেন শিখর ধওয়ন, ইশান্ত শর্মার মতো তারকারা। কেরল দলে আছেন এস শ্রীসন্থ, রবিন উথাপ্পা, সঞ্জু স্যামসনরা। মুম্বইয়ে আছেন সূর্যকুমার যাদব, শিবম দুবে, ধবল কুলকার্নিরা।
মুম্বই দলের ম্যানেজার আরমান মালিক জানিয়েছেন যে গত দু’দিন ধরে খাবারের মান নিয়ে বোর্ডের কাছে অভিযোগ করেছেন ক্রিকেটাররা। তিনি বলেছেন, “খাবারের মান ও পরিমাণ, দুটোই খারাপ। খেলোয়াড়দের ফিটনেসের পক্ষে পর্যাপ্ত খাবারও দেওয়া হচ্ছে না। খেলোয়াড়রা ৬ দিন কোয়রান্টিন পর্ব সেরে মাঠে নামবে। সেখানে এই খাবার ওদের শরীরের পক্ষে পর্যাপ্ত নয়।”
আরও খবর: বল গিয়ে পড়ল গ্লাসে, সেই বিয়ারই পান করলেন ক্রিকেটপ্রেমী
আরও খবর: দল লিগ টেবিলের শীর্ষে, তবু প্রথমার্ধ নিয়ে অসন্তুষ্ট হাবাস
ক্রিকেটারদের কারও কারও অভিযোগ ঠান্ডা খাবার দেওয়ারও। কেউ বলেছেন, রুটির চেহারা পাঁপড়ের মতো। যে ভাত দেওয়া হচ্ছে তা অনেকে মুখেই তুলতে পারছেন না। ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে। একটা ডিম বা গ্রিলড চিকেন দরকার, বলছেন ক্রিকেটাররা। শুধু লাঞ্চ-ডিনার নিয়ে নয়, ব্রেকফাস্ট নিয়েও রয়েছে অভিযোগ। কোয়রান্টিন চলায় বাইরের খাবার আনা যাচ্ছে না। আবার রুম সার্ভিস অত্যধিক দামি।
বিভিন্ন দলের ম্যানেজাররা এই ব্যাপারে কথা বলেছেন হোটেলের শেফের সঙ্গে। কিন্তু তার পরও উন্নতি ঘটেনি। দলগুলোর অভিযোগ খাবার দেওয়াও হচ্ছে অনেক দেরিতে। এই অবস্থায় বিসিসিআই-এর দ্বারস্থ হয়েছেন খেলোয়াড়রা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy