সোনার পদকে চুম্বন জোকোভিচের। ছবি: রয়টার্স।
পেশাদার জীবনে ২৪টি গ্র্যান্ড স্ল্যাম জিতেছেন তিনি। রবিবার অধরা স্বপ্নপূরণ করেছেন অলিম্পিক্সে সোনা জিতে। তার পরে নোভাক জোকোভিচ জানিয়ে দিলেন, এতগুলি গ্র্যান্ড স্ল্যাম নয়, তাঁর কাছে সেরা সাফল্য অলিম্পিক্সে সোনা জেতাই।
সোনা গলায় ঝুলিয়ে জোকোভিচ বলেছেন, “তর্কাতীত ভাবে এটাই আমার অন্যতম সেরা সাফল্য। ব্যক্তিগত কেরিয়ারে যা রয়েছে প্রায় তিনি সবই জিতেছি। ডেভিস কাপও জিতেছি। কিন্তু ৩৭ বছর বয়সে সার্বিয়ার হয়ে অলিম্পিক্সে খেলতে এসে সোনা জেতা আমার কাছে বিশেষ অনুভূতি। এখনও সে ভাবে উচ্ছ্বাস শুরুই করিনি। পরের ৪৮ ঘণ্টায় আমার সামনে কী আসতে চলেছে, সেটা ভেবেই উত্তেজিত।”
সবচেয়ে বেশি গ্র্যান্ড স্ল্যামের পরে অলিম্পিক্সেও সোনা। তিনিই কি সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়? জোকোভিচ উত্তরে বলেছেন, “আমি জানি না। যা পেয়েছি তার জন্য গর্বিত। অসাধারণ লাগছে। আবেগ বাধ মানছে না। অত্যন্ত গর্বিত এবং খুশি। দেশের হয়ে প্রথম সোনার পদক জিততে পেরে খুশি।”
তাঁর সংযোজন, “সার্বিয়ার হয়ে খেলতে পেরে আমি গর্বিত। আমি জানি কার্লোস (আলকারাজ়) আর রাফা (নাদাল) স্পেনের হয়ে খেলার জন্য গর্ববোধ করে। অ্যান্ডি (মারে) গ্রেট ব্রিটেনের হয়ে খেলতে পেরে গর্বিত। ঠিক তেমনই সুইৎজারল্যান্ডের হয়ে রজার ফেডেরার। সোনা জেতার পর ওদের প্রত্যেকের আবেগ আপনারা দেখেছেন। আসলে এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়।”
হেরেও স্পেনের প্রতিনিধিত্ব করতে পেরে গর্বিত আলকারাজ়। তিনি বলেছেন, “যে ভাবে হেরেছি তা যন্ত্রণার তো বটেই। সুযোগ কাজে লাগাতে পারিনি। নোভাক দারুণ খেলেছে। আমি হতাশ, তবে কোর্ট থেকে মাথা উঁচু করেই বেরোতে পারব। কারণ স্পেনের হয়ে নিজের সেরাটা দিয়েছি।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy