অনুশীলনের সময়ে যশপ্রীত বুমরা ও বিরাট কোহলি।
চোটের কারণে প্রায় চার মাস মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছিল তাঁকে। কিন্তু সেই চার মাসকে ‘কঠিন সময়’ বলতে মোটেই রাজি নন যশপ্রীত বুমরা। ভারতীয় ক্রিকেটে প্রত্যাবর্তনের পরে তিনি বলেছেন, ‘‘ওই চার মাস আমার কাছে খুব কঠিন সময় ছিল না। কারণ আমাকে কোনও রকম যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়নি। এক দিনের জন্যও নয়।’’
আজ, রবিবার, ভারতের জার্সি গায়ে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি ম্যাচে প্রত্যাবর্তন ঘটাচ্ছেন বুমরা। তার আগে বিসিসিআই টিভি-তে এই পেসার বলেছেন, ‘‘আমি এই সময়টা নিজেকে আরও শক্তিশালী করে তোলার কাজে লাগিয়েছি।’’ চোট পেয়ে দলের বাইরে চলে গেলেও বুমরার নজর সব সময় ভারতীয় ক্রিকেটের উপরেই ছিল। কী ভাবে দল এগোচ্ছে, কী ভাবে তৈরি হচ্ছে— এ সবই তাঁর মাথায় ছিল। তাই তিনি বলতে পারছেন, ‘‘আমার লক্ষ্য ছিল, নিজেকে সব দিক দিয়ে তৈরি রাখা। যেন দলে ফেরার পরে আমি কোনও দিক দিয়ে পিছিয়ে না পড়ি। যে কারণে সব সময় নজর রেখেছিলাম কী হচ্ছে না হচ্ছে, তার উপরে।’’
২৬ বছর বয়সি বুমরা মনে করছেন, টানা তিন ধরনের ক্রিকেটে খেলে যাওয়ার ফলে ফিটনেসের মান কিছুটা কমতে বাধ্য। যে কারণে ক্রিকেট থেকে দূরে কিছুটা সময় কাটানোয় তাঁর লাভই হয়েছে। আরও ক্ষুধার্ত হয়ে মাঠে ফিরতে পারছেন তিনি। বুমরা বলেছেন, ‘‘টানা খেলে চললে শারীরিক সক্ষমতার মাত্রা কিছুটা কমে যায়। ফিটনেসের মান কিছুটা পড়ে যায়। তাই লক্ষ্য ছিল নিজেকে আরও শক্তিশালী করা। কিছু কিছু ব্যাপারে আরও উন্নতি করা।’’
ক্রিকেট থেকে দূরে থাকার সময় কয়েকটা লক্ষ্য স্থির করে নিয়েছিলেন বুম বুম বুমরা। যেমন, ফিটনেস বাড়ানো। শক্তি বাড়ানো। নিজেকে তরতাজা রাখা। আরও ক্ষুধার্ত হয়ে মাঠে ফেরা। বুমরার মন্তব্য, ‘‘ক্রিকেট থেকে দূরে থাকার সময় এ ব্যাপারগুলোয় নজর দিয়েছি। চেয়েছি আরও ক্ষুধার্ত হয়ে মাঠে ফিরতে। তবে আমি খুব দূরে তাকাতে চাই না। এক একটা ম্যাচ হিসেবে ব্যাপারটা দেখব।’’
বুমরা মনে করেন, টানা খেলে চললে সে ভাবে ‘ক্ষুধার্ত’ থাকাটা কঠিন হয়ে পড়ে। ‘‘প্রথম দিকে ব্যাপারটা ও রকম ছিল। প্রচুর ক্রিকেট খেলছিলাম। তাই সেই ক্ষিদেটা কোথায় যেন একটু কম হয়ে যাচ্ছিল। তার পরে চার মাস মাঠের বাইরে চলে গেলাম। তখন মনে হচ্ছিল, কখন মাঠে ফিরব,’’ বলেছেন তিনি। তাঁর রিহ্যাবের সময় পাশে থাকার জন্য ভারতীয় দলের সাপোর্ট স্টাফকেও ধন্যবাদ দিচ্ছেন বুমরা। বলেছেন, ‘‘বোলিং কোচ অরুণের কাছ থেকে সব সময় পরামর্শ পেয়েছি। দলের সাপোর্ট স্টাফের সঙ্গে সব সময় যোগাযোগ রেখেছিলাম। টিম ম্যানেজমেন্টও আমার সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিল। আমার রিহ্যাব কী রকম চলছে, তা নিয়ে সব সময় খোঁজ নিত।’’ অনুশীলনের পরে বুমরা মনে করছেন, তিনি যে রকম চেয়েছিলেন, সে রকম অবস্থায় এসেই
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy