বলা হয়, টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট বোলারদের পক্ষে সব থেকে কঠিন। এই ফরম্যাট নাকি তৈরিই হয়েছে ব্যাটারদের জন্য। কারণ গোটা খেলায় তাঁরাই রাজা।
এ বারের আইপিএলে এখনও পর্যন্ত ছ’ম্যাচের মধ্যে ছ’টিতেই হেরেছে মুম্বই। দলের বেশ কিছু ক্রিকেটার ফর্মে নেই।
শেষ তিন ম্যাচে কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিরুদ্ধে ৬১, বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে ৬৬ ও প়ঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে ৩০ বলে অপরাজিত ৬০ রান করেছেন ওয়ার্নার।
বুধবার ম্যাচ শুরুর আগে টিম সেইফার্টের করোনা হয়েছে বলে জানা যায়। এর ফলে ম্যাচ হবে কি না সেই নিয়েও তৈরি হয় আশঙ্কা।
মুম্বই ইন্ডিয়ান্স বনাম চেন্নাই সুপার কিংস। আইপিএলের সফলতম দুই দলের লড়াইকে বলা হয়ে থাকে ক্রিকেটের ‘এল ক্লাসিকো’।
পঞ্জাব ইনিংসের ১৪তম ওভারের চতুর্থ এবং ষষ্ঠ বলে ফেরালেন কাগিসো রাবাডা এবং নাথান এলিসকে, তাতেই পঞ্জাবের ইনিংসে শেষ পেরেক পুঁতে দেন কুলদীপ।
দিল্লি দলকে যাতে পুণে যেতে না হয়, সেই কারণেই এমন সিদ্ধান্ত। বুধবারের পঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধেও দিল্লির খেলার কথা ছিল পুণেতে।
৪ ওভার বল করে অক্ষর দিলেন মাত্র ১০ রান। কৃপণ বোলিং বললেও বোধহয় কম বলা হয়। কারণ, এখন টেস্টে ক্রিকেটেও ওভার প্রতি তিন রানের বেশি ওঠে।
দিল্লি দলের দুই বিদেশি ক্রিকেটার করোনা আক্রান্ত হওয়ায় বুধবারের ম্যাচ হবে কি না সেই নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছিল।
দিল্লি ক্যাপিটালসের আরও বিদেশি ক্রিকেটার করোনা আক্রান্ত। বুধবার দলের সকলের আরটি-পিসিআর হয়। তাতে আরও এক বিদেশি ক্রিকেটারের ফল পজিটিভ হয়েছে।