এ বারের আইপিএলে ৮ ম্যাচে এখনও পর্যন্ত কোহলীর সংগ্রহ মাত্র ১১৯ রান। সর্বোচ্চ ৪৮। ব্যাটিং গড় মাত্র ১৭। এটাই কোহলীর ব্যাটিং পরিসংখ্যান।
এ বারের আইপিএলে তৃতীয় শতরান করে ফেলেছেন জস বাটলার। শুক্রবার দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে মরসুমের তৃতীয় শতরান করেন তিনি।
গুজরাতের তোলা ১৫৬ রান তাড়া করতে নেমে শুরুতেই বিরাট সমস্যায় পড়েছিল কলকাতা। ৩৪ রানের মধ্যে তাড়া হারিয়ে ফেলে চারটি উইকেট।
হার্দিক ১০ রানে ব্যাটিং করছিলেন। আউট হয়ে গেলে ম্যাচ বদলে যেতে পারত। সেই সময় জীবন পাওয়ার পর হার্দিক যোগ করলেন আরও ৫৭ রান।
কলকাতার ইনিংসের চতুর্থ বলেই বিলিংসকে ফিরিয়ে প্রথম ধাক্কা দেন শামি। তৃতীয় ওভারে ফের বল করতে আসেন শামি। এ বার তিনি তুলে নেন নারাইনকে।
শুক্রবার দিল্লি বনাম রাজস্থান ম্যাচের শেষ পর্ব উত্তপ্ত হয়ে ওঠে একটি নো বলকে ঘিরে। শেষ ওভারে ওবেদ ম্যাকয়ের একটি নো বল দেননি আম্পায়ার।
বিরাট কোহলীর পথেই এ বার মহেন্দ্র সিংহ ধোনিও। আইপিএলে ম্যাচের পর তরুণ ক্রিকেটারদের পরামর্শ দিতে আগেই দেখা গিয়েছে কোহলীকে।
৩৩ বছরের ব্যাটার ভাগ বসালেন কোহলীর কৃতিত্বে। ২০১৬ আইপিএলে ১৬টি ম্যাচে ৯৭৩ রান করেন কোহলী। সে বার চারটি শতরান করেন ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক।
এ বারের আইপিএলে ৩৫তম ম্যাচে গিয়ে অবশেষে পরিবর্তন দেখা গেল। আগে ৩৪টি ম্যাচে টসে জেতা দল ফিল্ডিং নিয়েছিল। বদল হল কলকাতা-গুজরাত ম্যাচে।
মাঠের মধ্যে ঢুকে পড়েন ধোনি। সোজা চলে যান আম্পায়ারদের কাছে। তাঁদের সঙ্গে নো বল নিয়ে বিতর্কে জড়ান।