ধোনি ফিরতেই যেন বদলে গিয়েছে দল। ব্যাটাররা আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করেছেন। বোলাররা ভাল বল করেছেন।
প্রথম আট ম্যাচে বিশেষ সফল হতে পারেননি জাডেজা। মাত্র দু’টি ম্যাচে জয় এসেছিল। সেই কারণেই কি ফের নিজের কাঁধে দায়িত্ব তুলে নিলেন ধোনি?
ওপেনিং জুটিতে দুরন্ত খেলার জন্যেই তাঁকে ম্যাচের সেরা হিসেবে বেছে নেওয়া হল। মাত্র এক রানের জন্য রবিবার শতরান করতে পারলেন না তিনি।
শেষ ওভার বল করতে এসে ২৪ রান দিলেই ঠিকই। কিন্তু তার আগে যে চারটি উইকেট নিলেন তা ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিল।
প্রথমে রুতুরাজ গায়কোয়াড় ও ডেভন কনওয়ের দাপটে ২০২ রান করে চেন্নাই। পরে সেই রানের মধ্যে কেন উইলিয়ামসনদের আটকে রাখলেন চেন্নাইয়ের বোলাররা।
এ বারের আইপিএলে রায়নাকে দলে রাখেনি চেন্নাই। তখনই জল্পনা শুরু হয়েছিল, তবে কি ব্যাটিং অর্ডারে উপরে উঠবেন ধোনি। কিন্তু সেটা হয়নি।
সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে জ্বলে উঠলেন চেন্নাইয়ের দুই ওপেনার রুতুরাজ গায়কোয়াড় ও ডেভন কনওয়ে।
শুধু ভাল লাইন, লেংথে বল করা নয় দিল্লির তিন সেরা ব্য়াটারকে আউট করলেন তিনি। সব মিলিয়ে চার উইকেট নিলেন এই বাঁ হাতি বোলার।
ব্যাট হাতে দুরন্ত ইনিংসের জন্যেই রাহুলকে ম্যাচের সেরা বাছা হয়েছে। ওপেন করতে নেমে দলের বড় রানের ভিত গড়ে দিয়েছিলেন তিনিই।
লখনউয়ের হয়ে ব্যাট হাতে ভাল খেললেন দলের অধিনায়ক লোকেশ রাহুল। অর্ধশতরান করলেন দীপক হুডাও। বল হাতে ৪ উইকেট নিলেন তরুণ মহসিন খান।