হায়দরাবাদকে হারিয়ে ইডেনে নাইট রাইডার্সের রুদ্ধশ্বাস জয় এল এই সব কারণে
ইডেন গার্ডেন্সে সানরাইজার্সের ১৮২ রানের লক্ষ্য ১৯.৪ ওভারে ১৮৩-৪ তুলে পৌঁছে যায় কেকেআর। কী কী কারণে দু’বল বাকি থাকতে, ছ’উইকেট হাতে নিয়ে জয়ের পথে এগোল কলকাতা নাইট রাইডার্স।
নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতাশেষ আপডেট: ২৫ মার্চ ২০১৯ ০৮:২৭
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১০৯
ইডেন গার্ডেন্সে সানরাইজার্স ১৮২ রানের লক্ষ্যমাত্রা রেখেছিল নাইটদের কাছে। ১৯.৪ ওভারে ৪ উইকেটে জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ১৮৩ রান তুলে নেয় কেকেআর। কী কী কারণে দু’বল বাকি থাকতে, ছ’উইকেট হাতে নিয়ে জয়ের পথে এগোল কলকাতা নাইট রাইডার্স।
০২০৯
আন্দ্রে রাসেলের ঝোড়ো ইনিংস নাইটদের জয়ের অন্যতম কারণ। রাসেল ১৯ বলে ঝোড়ো ৪৯ রান করে মরসুমের প্রথম জয় এনে দিলেন কলকাতা নাইট রাইডার্স শিবিরে।
টসে জিতে বল করার সিদ্ধান্ত নেন অধিনায়ক দীনেশ কার্তিক। ২০০ রানের আগেই সানরাইজার্সদের বেঁধে ফেলাটাও একটা বড় কারণ তো বটেই জয়ের।
০৫০৯
ভুবনেশ্বর কুমার, সিদ্ধার্থ কল, রশিদ খান প্রত্যেকেরই চার ওভার শেষ হয়ে গিয়েছিল। ১৯তম ওভারে তাই বেশির ভাগ রান তুলে নিতে পেরেছেন রাসেল।
০৬০৯
নারাইনের আঙুলে চোট লাগায় এ দিন ওপেন করতে পারেননি। তাঁর জায়গায় ওপেন করতে নামানো হয় নীতীশ রানাকে। সেই সিদ্ধান্তেও ভুল ছিল না। ৪৭ বলে ৬৮ রান করেন তিনি এদিন।
০৭০৯
রবীন উথাপ্পা যোগ্য সঙ্গত দিয়েছেন নীতীশকে।
০৮০৯
ডেভিড ওয়ার্নার যখন আউট হন, দলের রান তখন ১৪৪। ওয়ার্নার নাইট বোলারদের সামলাতে পারলেও ইউসুফ পাঠান, মণীশ পাণ্ডেরা প্রসিদ্ধ কৃষ্ণ, আন্দ্রে রাসেল, লকি ফার্গুসনদের খেলতে পারেননি।
০৯০৯
সানরাইজার্সের বোলাররা ডেথ ওভারে ছাপ ফেলতে পারেননি। তারই সুযোগে রাসেল-শুভমন জুটি নাইটকে জয়ের দরজায় পৌঁছে দেন। ‘বার্থডে বয়’ শাকিবকে দু’টো ছয় মেরে খেলা শেষ করে দেন শুভমন।