বিরাট কোহলী। ফাইল ছবি
রাগে ফুঁসছে ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)। ম্যাঞ্চেস্টারে পঞ্চম টেস্ট বাতিল হয়ে যাওয়ায় সরাসরি বিরাট কোহলীদের দায়ী করছে তারা। ইসিবি-র বক্তব্য, ভারতীয় শিবিরে করোনার প্রকোপ মোটেই বাড়েনি। কী হবে, সেই আতঙ্কে কোহলীরা খেলতে চাননি।
ইসিবি কর্তা টম হ্যারিসন বলেন, গত দু’দিনে যা হয়েছে, সেটা ভয়াবহ। যাবতীয় ব্যবস্থা নেওয়া সত্ত্বেও কোহলী, রোহিত শর্মাদের কিছুতেই খেলার জন্য রাজি করানো যায়নি। সহকারী ফিজিয়ো যোগেশ পারমার কোভিড আক্রান্ত হতেই ভারতীয় দল ভয় পেয়ে যায়, আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ে।
হ্যারিসন বলেন, ‘‘অত্যন্ত দুঃখের দিন এটা। সমর্থকদের কথা ভেবে খারাপ লাগছে। আমরা অত্যন্ত ক্ষুব্ধ। বৃহস্পতিবার দুপুরেই আমরা বুঝে যাই, ভারতীয় দল স্রেফ ভয়ে খেলতে চাইছে না। কোভিড নিয়ে কোনও বাড়াবাড়ি হয়নি। ওদের ফিজিয়োর কোভিড হওয়ার পর বাকিদের কী হতে পারে, শুধু এই ভয় থেকে ওরা ম্যাচটা খেলল না। এরপর সারা দিন ধরে আমরা নানা ভাবে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। যাতে ভারতীয় দলের বিন্দুমাত্র অসুবিধা না হয়, তার জন্য সব রকম ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছি। এমনকী কোভিড বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিয়ে এসে আমরা ভারতীয় দলের সঙ্গে কথা বলিয়েছি। কিন্তু খেলবে না বলে ওরা গোঁ ধরে বসেছিল।’’
💬Azeem Rafiq deserved his own day after what he's been through.💬@nassercricket and @Athersmike discuss the report confirming Azeem Rafiq was 'victim of racial harassment and bullying' during his time at Yorkshire - and the timing of its release by the club. pic.twitter.com/3QuxNlWXia
— Sky Sports Cricket (@SkyCricket) September 10, 2021
তাঁর বক্তব্য, টেস্ট খেলতে গিয়ে যদি কারও কোভিড হয়ে যায়, তাহলে আর আইপিএল খেলতে পারবেন না, এই ভাবনা থেকে ভারতীয় দল খেলেনি। তিনি বলেন, ‘‘চোট পেয়ে না খেলা এক রকম। কিন্তু মানসিক কারণে কেউ যদি খেলতে না চায়, তা হলে হাজার বুঝিয়েও কোনও লাভ হয় না। তখন সিদ্ধান্ত বদলানো কঠিন হয়ে যায়।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy