মর্মান্তিক: মাত্র ৪৯ বছর বয়সেই প্রয়াত কার্লটন চ্যাপম্যান।
মাত্র ৪৯ বছর বয়সেই থেমে গেল কার্লটন চ্যাপম্যানের জীবন। সোমবার ভোরে বেঙ্গালুরুতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন জাতীয় দলের প্রাক্তন অধিনায়ক। তাঁর স্ত্রী ও দুই সন্তান রয়েছে।
টাটা ফুটবল অ্যাকাডেমির প্রাক্তনী চ্যাপম্যান ১৯৯৩ সালে যোগ দেন ইস্টবেঙ্গলে। সে বছরই এশিয়ান কাপ উইনার্স কাপে ইরাকের আল জ়াওরা ক্লাবের বিরুদ্ধে ইস্টবেঙ্গলের ঐতিহাসিক ৬-২ জয়ের ম্যাচে হ্যাটট্রিক করেছিলেন মাঝমাঠের স্তম্ভ। ১৯৯৫-এ চ্যাপম্যান যোগ দেন জেসিটিতে। পরের মরসুমেই প্রথম জাতীয় লিগ জেতে পঞ্জাবের ক্লাব। ১৯৯১ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত জাতীয় দলে খেলেছেন চ্যাপম্যান। তাঁর অধিনায়কত্বে ১৯৯৭ সালে সাফ কাপে চ্যাম্পিয়ন হয় ভারত। বর্তমানে যুক্ত ছিলেন কোচিংয়ের সঙ্গে।
শোকস্তব্ধ আই এম বিজয়ন বললেন, ‘‘চ্যাপম্যান নেই ভাবতেই পারছি না। জেসিটিতে আমি, আনচেরি ও চ্যাপম্যান এক ঘরে থাকতাম। ও আমাদের পরিবারের এক জন ছিল।’’ ভাইচুং ভুটিয়া সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, ‘‘চ্যাপম্যানের মৃত্যুতে আমি স্তম্ভিত। খুব তাড়াতাড়ি চলে গেলে।’’
১৯৯৭ সালে এফসি কোচিতে যান চ্যাপম্যান। এক বছর পরে ফিরে আসেন লাল-হলুদে। ২০০১-এ ইস্টবেঙ্গলের প্রথম জাতীয় লিগ জয়ী দলের সদস্য ছিলেন তিনি। কোচ ছিলেন মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য। তিনি বললেন, ‘‘ইস্টবেঙ্গলে ওর প্রথম বছর একসঙ্গে খেলেছি। প্রকৃত টিম ম্যান ছিল।’’ সুভাষ ভৌমিকের কথায়, ‘‘চ্যাপম্যান কোনও অবস্থাতেই ভেঙে পড়ত না।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy