মাঠের মধ্যেই মেসির সঙ্গে বিতণ্ডায় জড়িয়েছিলেন মাতেউ লাহোজ। মেসিকে হলুদ কার্ড দেখিয়েছিলেন তিনি। —ফাইল চিত্র
ফুটবল বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা ও নেদারল্যান্ডসের মধ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে ১৫টি কার্ড দেখিয়েছিলেন রেফারি মাতেউ লাহোজ। সেই ঘটনা নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। লিয়োনেল মেসিরা সরাসরি মুখ খুলেছিলেন রেফারির বিরুদ্ধে। আরও এক বার ১৫টি কার্ড দেখালেন তিনি। তবে এ বার ক্লাব ফুটবলে।
লা লিগায় বার্সেলোনার বিরুদ্ধে খেলতে নেমেছিল এস্প্যানিয়ল। মেসির পুরনো ক্লাবের খেলাতেও দেখা গেল মাতেউর কার্ডের মেলা। খেলার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কার্ড দেখিয়ে গেলেন তিনি। হলুদ, লাল কিচ্ছু বাদ গেল না। এমনকি বাদ গেলেন না দলের কোচও। বিশ্বকাপ শেষ হয়ে গেলেও বিতর্ক থামছে না মাতেউর রেফারিং নিয়ে। ক্লাব ফুটবলেও বার বার তাঁর সঙ্গে বিতণ্ডায় জড়াতে দেখা গেল ফুটবলারদের।
বার্সা ও এস্প্যানিয়ল, দু’দলের মোট ১২জন ফুটবলারকে হলুদ কার্ড দেখিয়েছেন মাতেউ। বার্সার জর্ডি আলবা ও এস্প্যানিয়লের ভিনিসিয়াস সৌজাকে লাল কার্ড দেখিয়েছেন তিনি। এস্প্যানিয়লের আর এক জন ফুটবলারকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলেন মাতেউ। কিন্তু ভারের হস্তক্ষেপে সিদ্ধান্ত বদল করেন তিনি। বার্সার কোচ জাভি ও রিজার্ভ বেঞ্চের ফুটবলার রাফিনহাকেও হলুদ কার্ড দেখিয়েছেন তিনি।
কার্ডের মেলার মধ্যে খেলা ১-১ ফলে ড্র হয়েছে। মার্কোস অলন্সোর গোলে এগিয়ে যায় বার্সা। কিন্তু পরে সেই অলন্সোই বক্সের মধ্যে এস্প্যানিয়লের হোসেলুকে ফাউল করেন। পেনাল্টি থেকে গোল করতে ভুল করেননি হোসেলু। তার পরেও বার্সার জেতার সম্ভাবনা ছিল। শেষ দিকে বেশ কয়েকটি ভাল সেভ করেন এস্প্যানিয়লের গোলরক্ষক আলভারো ফের্নান্দেস।
বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনালে মেসিকেও হলুদ কার্ড দেখিয়েছিলেন মাতেউ। মোট ১৪টি হলুদ কার্ড ও ১টি লাল কার্ড দেখিয়েছিলেন তিনি। ম্যাচ শেষে তাঁর চরম সমালোচনা করেছিলেন আর্জেন্টিনার ফুটবলাররা। চাপে পড়ে সেমিফাইনালের আগেই দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছিল তাঁকে। কিন্তু দেশে ফিরেও অভ্যাস গেল না মাতেউর। আরও এক বার ১৫টি কার্ড দেখালেন তিনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy