ইস্টবেঙ্গলের কোচ কার্লেস। ছবি: এক্স।
নতুন বছরে আইএসএলে প্রথম জয় পেয়েছে ইস্টবেঙ্গল। আবার আত্মবিশ্বাসী দেখাচ্ছে লাল-হলুদকে। জিতে পয়েন্ট তালিকায় আটে উঠে এসেছে তারা। সেরা ছয়ের দোরগোড়ায় তারা। বৃহস্পতিবার পরের ম্যাচে জামশেদপুর এফসি-কে হারাতে পারলেই প্রথম ছয়ে ঢুকে পড়বে তারা। তবে তার জন্য ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে তাদের। সেটাই লক্ষ্য লাল-হলুদ কোচের। তাই এখন থেকেই পরের ম্যাচে ফোকাস করতে চাইছেন তিনি। কুয়াদ্রাত মনে করেন, এখন থেকেই ছয় দলের দৌড় শুরু হয়ে গিয়েছে।
শনিবার হায়দরাবাদ এফসি-কে হারানোর পর কুয়াদ্রাত বলেছেন, “এখন প্রত্যেক ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ। যারা প্লে-অফে প্রায় পৌঁছে গিয়েছে বলে মনে হচ্ছে, তাদের সাত-আটটা করে ম্যাচ জেতা হয়ে গিয়েছে। আমাদের মতো অনেক দলই তিনটি করে ম্যাচ জিতেছে। তাই এখন ছ’টা দলের মধ্যে দৌড় শুরু হয়েছে। আমার মতে, পরের ম্যাচগুলো বেশ কঠিন হতে চলেছে।”
শনিবার ক্লেটন সিলভার গোলে জিতেছে ইস্টবেঙ্গল। তবে দলে চোট-আঘাত পাননি কেউ এটা ভেবেই খুশি ইস্টবেঙ্গল কোচ। বলেছেন, “চোট-আঘাত, কার্ড সমস্যা ও নতুন খেলোয়াড়দের জন্য আগে আমাদের সময়টা ভাল যায়নি। এ বার আমাদের বুঝতে হবে কী ভাবে খেলতে চাই। সময় দরকার। তাই হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে তিন পয়েন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল।”
হায়দরাবাদকে হারিয়ে কুয়াদ্রাত যেমন স্বীকার করে নিয়েছেন তাদের আরও বেশি গোল করা উচিত ছিল, তেমনই জানিয়েছেন, গোল না খাওয়ার জন্যও খুশি তিনি। ইস্টবেঙ্গল কোচের কথায়, “আমাদের অনেক আগেই আরও একটা গোল করে ফেলা উচিত ছিল। ক্লেটন ও ব্রাউন ভাল ভাল সুযোগ পেয়েছিল। দুর্ভাগ্য যে, সেগুলো থেকে গোল পাইনি। হয়তো ওরা পরের ম্যাচের জন্য গোল বাঁচিয়ে রেখেছে।”
পাশাপাশি তিনি এটাও বলেছেন, “ক্লিন শিটের জন্য আমি খুশি। এই মরশুমে ছ’টা ক্লিন শিট রাখতে পারলাম আমরা। ইতিমধ্যেই আমাদের ১৪টা ম্যাচ খেলা হয়ে গিয়েছে। তার মানে প্রায় অর্ধেক ম্যাচে আমরা কোনও গোল খাইনি। কঠিন প্রতিপক্ষ হয়ে ওঠার জন্য আমাদের এ রকম ক্লিন শিট রাখা খুবই জরুরি। আমাদের গোলপার্থক্যও +২। যে সংখ্যা নিয়ে প্লে অফে পৌঁছনো যায়, সেই সংখ্যা আমাদের কাছে আছে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy