তখন বৃষ্টি সবে শুরু হয়েছে। লন্ডভন্ড যুবভারতীত। নিজস্ব চিত্র
ম্যাচের বয়স তখন চার মিনিট। দু’দলের খেলোয়াড়রা সবে একে অপরকে মেপে নেওয়া শুরু করেছেন। এর মধ্যেই আকাশ কালো করে বৃষ্টি নামল যুবভারতীতে। সঙ্গে প্রবল ঝড়।সেই ঝড়েই উড়ে গেল স্টেডিয়ামের একটি অংশের চাল। সরাসরি তা বসুন্ধরা কিংসের রিজার্ভ বেঞ্চের সামনে এসে পড়ল। কিছুক্ষণ পরেই সাইডলাইনের ধারে যে বিজ্ঞাপনী ব্যানার থাকে, তা প্রবল ঝড়ের দাপটে ছড়িয়েছিটিয়ে গেল। রেফারি সাময়িক ভাবে ম্যাচ বন্ধ করে রেখেছিলেন। দু’-তিন মিনিট বন্ধ থাকার পর ফের ম্যাচ চালু করেন। কিন্তু পরিস্থিতির তাতে কোনও উন্নতি হল না। ফলে আরও সাত মিনিট ম্যাচ চালিয়ে ফের বন্ধ করে দিতে বাধ্য হন চিনা তাইপেইয়ের রেফারি চেন সিন চুয়ান। ফুটবলাররা ফিরে যান ড্রেসিংরুমে। কিছুক্ষণ পর বন্ধ করে দেওয়া হয় স্টেডিয়ামের আলোও।
প্রায় ৫৩ মিনিট বন্ধ থাকার পর শুরু হয় ম্যাচ। ততক্ষণে ঝড়ের প্রকোপ থেমেছে। বৃষ্টিও প্রায় থেমে গিয়েছে। অতীতে কবে এ ভাবে ঝড়বৃষ্টির কারণে যুবভারতীতে ম্যাচ বন্ধ হয়েছে তা কেউই মনে করতে পারছেন না। বৃষ্টির চোটে প্রেস বক্সেও ছাদ চুঁইয়ে জল পড়তে থাকে। মাঝের একটি প্রেসবক্সের একাংশ ভেঙেও পড়ে। স্টেডিয়ামের জেনারেটরের উপরে গাছ পড়েছিল। সেটি পরে কাটা হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy