যতই অনূর্ধ্ব উনিশ হোক না কেন, আইএফএ শিল্ডে মোহনবাগান বনাম মহমেডান তো! জৈষ্ঠের দুপুরে গরমের প্রচণ্ড তেজ। দর্শকও মেরেকেটে শ’দুয়েক। তাতেও ম্যাচের শুরু থেকে শেষ বহাল টানটান উত্তেজনা। ১৮ মিনিটে মাথা ঠান্ডা রেখে গোল করে যুব মোহনবাগানকে এগিয়ে দেন দিগন্ত খদ্দর। যার কিছু পরেই বিতর্কের রেশ ম্যাচে। যুব মহমেডান অধিনায়ক আসিফ হুসেনকে বাগান ডিফেন্ডার আভাস থাপা পেনাল্টি বক্সে ল্যাং মেরে বসেন। কোনও দ্বিধা না করে পেনাল্টি দেন রেফারি দেবাশিস মান্ডি। একই সঙ্গে লাস্ট ম্যান ট্যাকল-এর অপরাধে আভাসকে দেখতে হয় লাল কার্ডও। কঠোর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সঙ্গে সঙ্গে বাগান কোচ জহর দাস প্রতিবাদ জানান। জহরের সহকারী কোচ আবার একধাপ এগিয়ে অকথ্য গালিগালাজ করতে থাকেন রেফারিকে। পেনাল্টি থেকে মহমেডানকে সমতায় ফেরান সানু হাজরা। হাফটাইমে একঝলক নিজেদের মাঠে আসেন বাগানকে আই লিগের স্বপ্ন দেখানো কোচ সঞ্জয় সেন। দ্বিতীয়ার্ধেও নাটক অব্যাহত থাকে। দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয় মহমেডান গোলদাতা সানুকে। যদিও দু’দলই দশ জন নিয়ে গোলের জন্য ঝাঁপায়। মোহনবাগানের কর্ণপাল সিংহ ওপেন গোলে মারতে ব্যর্থ হন। তাদের বিবেক সিংহের শট প্রথমার্ধের মতোই ফের গিয়ে লাগে বারপোস্টে। গরমের জন্য কুড়ি মিনিট অন্তর জলপানের বিরতি দেওয়া হচ্ছিল। তাতেও প্রায় প্রতি মিনিটেই যুব ফুটবলারদেরও পায়ে ক্র্যাম্প ধরতে দেখা যায়। ড্র ম্যাচ শেষে ম্যাচ কমিশনার রূপক মুখোপাধ্যায় বললেন, ‘‘মাঠে মোহনবাগানের সহকারী কোচের আচরণ নিয়ে চতুর্থ রেফারিকে জিজ্ঞেস করেছিলাম। উনি শোনেননি। কিন্তু আমি একটা রিপোর্ট ফেডারেশনে জমা দেব।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy