২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে চুলের দৈর্ঘ্য আরও বেড়ে যায়। ঘাড়, কাঁধ ছাড়িয়ে যায় চুল।
০৪২০
২০০৭-এর জুন। মেসির মাথায় হেয়ারব্যান্ড। ডেভিড বেকহ্যাম এ রকম হেয়ারব্যান্ড লাগিয়ে খেলেছেন একটা সময়ে।
০৫২০
২০০৮ সালে মেসি আর্জেন্টিনাকে অলিম্পিক সোনা এনে দেন। সে বার মেসির চুলের স্টাইলে তাঁকে সাতের দশকের রকস্টারদের মতো দেখাত।
০৬২০
২০০৯ সালের জানুয়ারি। ওয়ার্ল্ড প্লেয়ার অফ দ্য ইয়ার গালায় নতুন অবতারের মেসিকে দেখা যায়। চুল অনেকটাই ছোট করে ছাঁটা।
০৭২০
২০০৯-এর আগস্ট। আবার লম্বা চুল ঘাড় পর্যন্ত নামানো। ফলে মেসির মাথায় হেয়ারব্যান্ডের প্রত্যাবর্তন।
০৮২০
২০১১ অগস্ট। অনেকেই বলেন, যতই লম্বা চুল রেখে মেসি নিজেকে স্টাইল আইকন হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করুন, এই প্রথম ‘স্মার্ট’ মেসির আবির্ভাব হয়। একেবারে ছোট করে ছাঁটা চুল।
০৯২০
২০১৩ জানুয়ারি। আবার ব্যালন ডি’অর। আবার পার্টি। আবার নতুন মেসি। হাল্কা গোঁফ, আবছা দাড়ি। অনেকেই বলেন, ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোকে সেবারই প্রথম চিন্তায় ফেলে দিয়েছিলেন মেসি।
১০২০
২০১৪ এপ্রিল। এর থেকে সহজ, সরল অথচ আকর্ষণীয় চুলের স্টাইল মেসির জন্য আর হয় না।