• দুজনেই আত্মবিশ্বাসী, আক্রমণাত্মক, আগ্রাসী অধিনায়ক।
• দু’জনের মধ্যে সবচেয়ে বড় তফাত আবেগে। ধোনি আবেগ প্রকাশ করে না। কোহলি সেটা চেপে রাখতে পারে না।
• ক্যাপ্টেন হিসেবে ধোনির নিজেকে প্রমাণ করার আর কিছু নেই। কোহলির ক্ষেত্রে কিন্তু ব্যাপারটা সম্পূর্ণ উল্টো। তাই কোনও সিদ্ধান্ত ধোনিকে যতটা ঝুঁকি নিয়ে নিতে হয়, তার চেয়ে অনেক বেশি ঝুঁকি নিতে হয় কোহলিকে। এ ক্ষেত্রে ওর উপর চাপটা অনেক বেশি। ক্যাপ্টেন ধোনি তাই ক্যাপ্টেন কোহলির চেয়ে কম চাপে থাকে।
• ধোনি ‘আনপ্রেডিক্টেবল’। কোহলির চেয়ে বেশি। কোন পরিস্থিতিতে ও কী সিদ্ধান্ত নেবে, তা বোঝাটা কঠিন। কোহলি সাধারণত একটা ‘সেট ফর্মুলা’ নিয়ে চলার পক্ষে। যেমন শেষ সাত-আটটা ম্যাচ ডে’ভিলিয়ার্সকে তিনে নামাচ্ছে, মনদীপ নামছে চারে। আবার ধোনি অপ্রত্যাশিত সিদ্ধান্তগুলো একটু বেশি নিয়ে থাকে। কারণ, ও অনেক পোড় খাওয়া ক্যাপ্টেন।
• রাঁচির উইকেটে বরাবরের মতো টার্ন থাকলে ধোনির দল সুবিধা পেতে পারে। তখনই হবে কোহলির ক্যাপ্টেনসির পরীক্ষা। তবে গেইল, ডে’ভিলিয়ার্সের ব্যাট একসঙ্গে চলতে থাকলে চাপে পড়ে যাবে ধোনি। তখন ভারতের টেস্ট অধিনায়ককে আটকানোর জন্য কী ফর্মুলা তৈরি করে ওয়ান ডে অধিনায়ক, সেটাই হবে দেখার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy