মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে সমস্যায় ক্রিকেটাররা। ফাইল ছবি
করোনার প্রকোপ কাটিয়ে বিভিন্ন দেশেই শুরু হয়েছে ক্রিকেট। কিন্তু জৈব বলয় এবং নিভৃতবাস থেকে কোথাও রেহাই মেলেনি। যে কোনও দেশেই ক্রিকেট খেলতে গেলে বিপক্ষকে থাকতে হচ্ছে নিভৃতবাসে। তারপরে জৈব বলয়ে। এতে ক্রিকেটাররা মানসিক ভাবে অতি দ্রুত ভেঙে পড়ছেন, যার প্রভাব হতে পারে দীর্ঘমেয়াদী। সম্প্রতি এক গবেষণায় তেমনই উঠে এসেছে।
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার মানসিক স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান ম্যাট বার্জিন এবং দলের মুখ্য চিকিৎসক জন অর্চার্ড যৌথ ভাবে একটি প্রবন্ধে এ কথা তুলে ধরেছেন। তাঁদের মতে, বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় খেলতে গিয়ে ক্রিকেটাররা এক অদ্ভুত মানসিক সমস্যার মধ্যে পড়ছেন। তাঁদের মাথার মধ্যে নেতিবাচক চিন্তাভাবনা ঘোরাফেরা করছে। সিরিজ বা প্রতিযোগিতা শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও তা কাটছে না। খারাপ পারফরম্যান্স হলে সেই ভাবনাচিন্তা আরও বেড়ে যাচ্ছে।
ধৈর্যের জন্য পরিচিত ক্রীড়াবিদরা। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন জিনিসের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াই তাঁদের শেখানো হয়। কিন্তু জৈব বলয় এবং নিভৃতবাস তাঁদের উপরে ফাঁসের মতো চেপে বসেছে। ১৪ দিনের কড়া নিভৃতবাসের নিয়মের কারণেই অনেকে বিভিন্ন সিরিজ বা প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে চাইছেন না।
তাই বার্জিন এবং অর্চার্ডের মতে, জৈব বলয়, নিভৃতবাস এবং ক্রিকেটারদের মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষার মধ্যে একটা ভারসাম্য রেখে চলতে হবে। আরও গুরুত্ব দিতে হবে মানসিক স্বাস্থ্যকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy