—প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।
ডোপিংয়ের কারণে নির্বাসিত হয়েছিলেন তিন বছরের জন্য। কিন্তু চার মাসেই শাস্তি শেষ নিরোশান ডিকওয়েলার। এই বছর অগস্টে তাঁকে তিন বছরের নির্বাসিত করা হয়েছিল। কিন্তু চার মাসের মধ্যে তিনি আবার ক্রিকেট খেলার ছাড়পত্র পেয়ে গেলেন। চাইলে শ্রীলঙ্কা আবার তাঁকে জাতীয় দলে খেলাতে পারে।
শ্রীলঙ্কার অ্যান্টি-ডোপিং সংস্থার পরীক্ষায় ধরা পড়েছিলেন ডিকওয়েলা। কিন্তু তিনি সেই ফলের বিরুদ্ধে আবেদন করেছিলেন। সেখানে তিনি প্রমাণ করেন যে, কোনও প্রতিযোগিতা চলাকালীন নিষিদ্ধ ওষুধ ব্যবহার করেননি। তার ফলেই নির্বাসন উঠে যায়।
গত বছর মার্চে শেষ বার শ্রীলঙ্কার সাদা জার্সিতে খেলতে দেখা গিয়েছিল ডিকওয়েলাকে। নিউ জ়িল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট খেলেছিলেন তিনি। খারাপ ফর্মের কারণে বসিয়ে দেওয়া হয়েছিল ডিকওয়েলাকে। যদিও এই বছর মার্চে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজ়ে ডাক পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু কোনও ম্যাচে খেলার সুযোগ পাননি।
শ্রীলঙ্কার ক্রীড়ামন্ত্রকের সহায়তায় ওয়ার্ল্ড অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সির (ওয়াডা) নীতি অনুযায়ী ক্রিকেটারদের ডোপ পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার দায়িত্বে ছিল শ্রীলঙ্কা অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সি। প্রতিযোগিতার স্বচ্ছতা রক্ষা করতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। ডিকওয়েল্লা আগেও বিতর্কে জড়িয়েছেন। শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে অতীতে তাঁকে শাস্তি পেতে হয়েছিল।
দেশের হয়ে ৫৪টি টেস্ট, ৫৫টি এক দিনের ম্যাচ এবং ২৮টি টি-টোয়েন্টি খেলেছেন ডিকওয়েলা। ২০১৪ সালে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy