১৯৮৯-৯০ মরসুমে রঞ্জি জিতেছিলেন অরুণ লাল। —ফাইল চিত্র
ক্রিকেটার হিসাবে রঞ্জি জয়ের স্বাদ পেয়েছিলেন অরুণ লাল। বাংলার হয়েই ১৯৮৯-৯০ মরসুমে রঞ্জি জিতেছিলেন তিনি। কোচ হিসাবে যদিও বাংলাকে রঞ্জি জেতাতে পারেননি। গত বার সেমিফাইনালেই থেমে যেতে হয়েছিল তাঁকে। কিন্তু এই দলের সকলকেই ভাল ভাবে চেনেন অরুণ। বাংলার প্রাক্তন কোচ জানালেন লক্ষ্মীরতন শুক্ল এবং মনোজ তিওয়ারির জুটি না থাকলে এটা হয়তো সম্ভবই হত না।
এখনকার বাংলা দলের প্রায় প্রত্যেকেই গত বারের দলে ছিলেন। তাঁদের নিয়ে লড়াই করতে গিয়ে সেমিফাইনালে থেমে যেতে হয়েছিল অরুণকে। লক্ষ্মী এক ধাপ বেশি এগিয়েছেন। আনন্দবাজার অনলাইনকে অরুণ বললেন, “এটা ঠিক যে এই দলের অনেকের সঙ্গেই আমি কাজ করেছি, কিন্তু কোচ এবং অধিনায়ককে কৃতিত্ব দিতেই হবে। লক্ষ্মী এবং মনোজ যে ভাবে দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে সেটা প্রশংসনীয়।”
বাংলা দল পর পর তিন বার রঞ্জি সেমিফাইনাল খেলল। এর মধ্যে দু’বার ফাইনালে উঠল তারা। অরুণ বললেন, “আমি আগেও বলেছি, আবার বলছি যে এই বাংলা দলটা দুর্দান্ত। শুধু এ বার নয়, আগামী ৫ বছরে একাধিক বার ট্রফি জয়ের ক্ষমতা এই দলের রয়েছে। একাধিক প্রতিশ্রুতিমান ক্রিকেটার রয়েছে দলে। তারা আগামী দিনে দলকে দুর্দান্ত সাফল্য এনে দেবে বলেই আমি বিশ্বাস করি।”
শেষ বার বাংলার রঞ্জি জয়ের সময় দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় ছিলেন অরুণ। কিন্তু সেই দলের সঙ্গে তুলনা করতে চাইছেন না তিনি। অরুণ বললেন, “৩৩ বছর আগের ঘটনা। কোনও তুলনা করাই সম্ভব নয়। তবে এই বাংলা দলের বোলিং আক্রমণ এই মুহূর্তে ভারতের সেরা। যে কোনও ব্যাটিংকে ধ্বংস করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে এই দল।”
১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে রঞ্জি ফাইনাল খেলবে বাংলা। প্রতিপক্ষ সৌরাষ্ট্র। ঘরের মাঠে সেই ম্যাচ জয় করাই এখন লক্ষ্য বাংলার। সেই দলকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রাক্তন কোচ অরুণ লাল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy