Advertisement
E-Paper

Imran Khan: ৩০ বছর আগে দলের বিবিধ চোরাস্রোত সামলে এই ইমরানই বিশ্বকাপ দিয়েছিলেন পাকিস্তানকে

ইমরান খান এক বিরল চরিত্র। সাফল্য পেয়েছেন। ব্যর্থতা দেখেছেন। বিতর্কে জড়িয়েছেন। কিন্তু হাল ছাড়েননি। কোনও কিছুতেই টলেনি ইমরানের জনপ্রিয়তা।

বিশ্বজয়ের পরে সতীর্থদের কাঁধে অধিনায়ক ইমরান।

বিশ্বজয়ের পরে সতীর্থদের কাঁধে অধিনায়ক ইমরান। ফাইল ছবি।

অভিরূপ দত্ত

শেষ আপডেট: ০৩ এপ্রিল ২০২২ ১৫:৪০
Share
Save

দ্রুত ব্যাট নামিয়ে ইনসুইং ইয়র্কারটা ঠেকিয়ে দিলেন বটে। কিন্ত বল কি ব্যাটের আগে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে গিয়েছে। বিরোধীদের দাবি, আউট হয়েও ক্রিজ ছাড়তে চাইছেন না ইমরান খান। ধুরন্ধর ক্যাপ্টেন ডিআরএস-এর পথে না হেঁটে ম্যাচই বাতিল করে দিলেন। ঠিক যেমন পাকিস্তান ক্রিকেট দলকে এককাট্টা করে বিশ্বকাপ জেতেন, তেমনই তেহরিক ই-ইনসাফকে এককাট্টা রেখে বিরোধীদের পরিকল্পনা ভেস্তে দিলেন।

অনাস্থা ভোট না হওয়ায় আপাতত প্রধানমন্ত্রীর তখ্‌ত থাকল ইমরানের দখলেই। আম্পায়ার (পড়ুন ডেপুটি স্পিকার) আউট (অনাস্থা ভোট) দেননি। ম্যাচ রেফারি (পড়ুন প্রেসিডেন্ট) ক্যাপ্টেনের পরামর্শে ম্যাচই বাতিল করে দিলেন। শেষ রাতে ওস্তাদের মার দিলেন সেই ইমরানই।

করাচির দ্বিতীয় টেস্টে বাবর আজমরা দুর্দান্ত ব্যাটিং করে যখন অস্ট্রেলিয়ার নিশ্চিত জয় রুখে দিচ্ছেন, তখন টিভির সামনে বসতে পারেননি ইমরান। পাক প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ম্যাচ ফিক্সিং আটকাতে ব্যস্ত ছিলেন। অর্থাৎ তাঁর দলের সদস্যদের বিরোধীরা যাতে প্রলোভন দেখিয়ে ভাঙিয়ে নিতে না পারে তা নিশ্চিত করছিলেন।

ইমরান আসলে অন্য ধাতুতে গড়া এক মানুষ। হারার আগে হারতে জানেন না। মাঠ ছেড়ে পালানো তাঁর ধাতে নেই। শেষ বল পর্যন্ত লড়াই করাই মন্ত্র তাঁর। সে ক্রিকেট হোক বা রাজনীতির বাইশ গজ। ইমরান খান বললে প্রথমেই মনে আসে এক লড়াকু প্রাক্তন অলরাউন্ডারের মুখ। তিনিই এখন গোটা পাকিস্তানের ক্যাপ্টেন। প্রধানমন্ত্রীর গদি ইমরান ভবিষ্যতেও ধরে রাখতে পারবেন কিনা অনিশ্চিত। কিন্তু পাকিস্তানকে প্রথম এবং একমাত্র ক্রিকেট বিশ্বকাপ দেওয়া অধিনায়ক হিসেবে ইমরানের নাম কেউ মুছতে পারবেন না।

পোশাকি নাম ইমরান আহমেদ খান নিয়াজি। যদিও বিশ্ব তাঁকে চেনে স্রেফ ইমরান নামেই। ইমরান দীর্ঘ দিন শাসন করেছেন পাকিস্তান ক্রিকেট। দাপট দেখিয়েছেন বিশ্ব ক্রিকেটেও। ক্রিকেটের বাইশ গজ থেকে রাজনীতির অলিন্দে স্বচ্ছন্দ বিচরণ তাঁর। ক্রিকেটার হিসেবে তুমুল জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়েই রাজনীতিতে পা রাখেন ইমরান। আরও একটা ইউএসপি ছিল তাঁর। দেশাত্মবোধ।

বিশ্বকাপ হাতে ইমরান।

বিশ্বকাপ হাতে ইমরান। ফাইল ছবি।

১৯৫২ সালে লাহৌরে জন্ম ইমরানের। উচ্চবিত্ত পরিবারে জন্ম নেওয়া ইমরান ছোট থেকেই ক্রিকেটের পাশাপাশি পড়াশোনাতেও ছিলেন তুখোড়। ১৯৭৫ সালে অক্সফোর্ডের কেবল কলেজ থেকে স্নাতক হওয়ার চার বছর আগেই মাত্র ১৮ বছর বয়সে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট অভিষেক। ১৯৭১ সালে শুরু হওয়া তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট জীবন প্রায় দু’দশকের। দেশকে বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন করার পর ১৯৯২ সালে পাকাপাকি ভাবে বিদায় জানান বাইশ গজকে। এক দিনের ক্রিকেটে পাকিস্তানের হয়ে খেলার সুযোগ পান ১৯৭৪ সালে। আরও একটি পরিচয় রয়েছে ইমরানের। ২০০৫ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ডের ব্র্যাডফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ছিলেন ইমরান। পাকিস্তানের সামাজিক জীবনেও ইমরানে অবদান গুরুত্বপূর্ণ।

ক্রিকেট জীবনে দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন দীর্ঘ এক দশক। ক্রিকেটের সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডারদের অন্যতম বলা হয় ইমরানকে। জায়গা পেয়েছেন আইসিসি’র হল অফ ফেমেও। এই একটা তথ্য থেকেই বোঝা সহজ বিশ্ব ক্রিকেটে তাঁর অবদান। পাকিস্তানের হয়ে ৮৮টি টেস্ট এবং ১৭৫টি এক দিনের ম্যাচ খেলেছেন ইমরান। টেস্টে তাঁর সংগ্রহ ৩,৮০৭ রান। ৬টি শতরান এবং ১৮টি অর্ধশতরান করেছেন তিনি। সর্বোচ্চ ১৩৬। লোয়ার মিডল অর্ডার ব্যাটারের মতোই বোলার হিসেবেও সফল ইমরান। তাঁর সংগ্রহে রয়েছে ৩৬২টি টেস্ট উইকেট। সেরা বোলিং ৫৮ রানে ৮ উইকেট। ইনিংসে ২৩ বার পাঁচ উইকেট এবং টেস্টে ছয় বার ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব রয়েছে ইমরানের। অর্থাৎ ব্যাটার ইমরানের পাশে যথেষ্টই সাবলীল বোলার ইমরানও। এক দিনের ক্রিকেটেও ইমরানের পরিসংখ্যান বেশ ঈর্ষণীয়। করেছেন ৩,৭০৯ রান। শতরান একটিই, অপরাজিত ১০২। যদিও তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে ১৯টি অর্ধশতরান। উইকেটের সংখ্যা ১৮২। সেরা বোলিং ১৮ রানে ৬ উইকেট। ম্যাচে পাঁচ উইকেট ওই এক বারই।

শুকনো পরিসংখ্যান দিয়ে ক্রিকেটার ইমরানকে মাপতে যাওয়া ভুল। তাঁর আগেও একাধিক কিংবদন্তি ক্রিকেটার পেয়েছে পাকিস্তান। কিন্ত তাঁরা কেউই পাকিস্তানকে দল হিসেবে গড়ে তুলতে পারেননি। এখানেই ইমরান বাকি সকলের থেকে আলাদা। এগিয়ে। ইমরান ছিলেন প্লেয়ার্স ক্যাপটেন। জাতীয় দলকে শক্তিশালী করতে তাঁর নজর থাকত পাকিস্তানের ঘরোয়া ক্রিকেটেও। একাধিক বিশ্বমানের ক্রিকেটারকে তুলে এনেছেন তিনি। দল গঠন করতেন। জুনিয়রদের ভরসা দিতেন। আগলে রাখতেন। ক্রিকেটারদের মধ্যে লড়াইয়ের বীজ বপন করেছিলেন ইমরান। প্রতিপক্ষের নাম না দেখে, শক্তি বিচার না করে মাঠে সেরাটা আদায় করে নিতে পারতেন ক্রিকেটারদের থেকে। হারার আগে না হারার মানসিকতা তৈরি করেছিলেন। তারই সুফল ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপ জয়। তাঁর নেতৃত্বেই ১৯৮৭ সালে ভারতের মাটিতে প্রথম টেস্ট সিরিজ জয়ের স্বাদ পায় পাকিস্তান। সে বছরেই প্রথমবার ইংল্যান্ডের মাটিতেও টেস্ট সিরিজ জেতে ইমরানের পাকিস্তান।

ক্রিকেটার ইমরানের স্বপ্নপূরণের মুহূর্ত।

ক্রিকেটার ইমরানের স্বপ্নপূরণের মুহূর্ত। ফাইল ছবি।

ইমরানের পাকিস্তানকে সেই বিশ্বকাপে বিশেষজ্ঞরা সম্ভাব্য চ্যাম্পিয়নের তালিকায় রাখেননি। ভারতের কাছে হারের পর দেশেও তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েন। পাকিস্তান কোথায় শেষ করবে এই নিয়ে যখন আলোচনা শুরু, তখনই ঘুরে দাঁড়িয়েছিল ইমরানের পাকিস্তান। দেশকে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন করে সব সমালোচনার জবাব দিয়েছিলেন তিনি।

ইমরান যে সময় নেতৃত্বের দায়িত্ব নেন, সে সময় পাকিস্তান ক্রিকেট দলে ছিল একাধিক উপ দল। ক্রিকেটাররা ব্যক্তিগত সাফল্য পেলেও দলগত বড় সাফল্য অধরাই ছিল পাকিস্তানের। বুদ্ধিমান ইমরান বুঝতেন পাকিস্তান ক্রিকেটকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে তুলে ধরতে হলে দরকার একতা। তৈরি করতে হবে দলীয় সংহতি। একাধিক উপ দলে বিভক্ত দলকে এক সুরে বাধতে হবে। সাজঘরের পরিবেশ, আবহ পাল্টাতে হবে।

ইমরান তাই প্রথম থেকেই রাশ ধরেছিলেন শক্ত হাতে। মুখে তিনি যত না কথা বলতেন, তার থেকে বেশি কথা বলত তাঁর ব্যক্তিত্ব, শরীরী ভাষা। ইমরানের উপর কথা বলতে পারতেন না কেউই। ওয়াসিম আক্রম, জাভেদ মিঁয়াদাদ, সেলিম মালিক, আকিব জাভেদ, আমির সোহেল, রামিজ রাজা, মঈন খান, মুস্তাক আহমেদদের মতো একঝাঁক বিশ্বমানের ক্রিকেটারকে পেয়েছিলেন। যাঁরা ছিলেন অকুতোভয়, ডাকাবুকো। তাঁদের নিয়েই বিশ্বজয় করেন। জাভেদ মিঁয়াদাদের হাত থেকে নেতৃত্ব পাওয়ার পর ৪৮টি টেস্টে পাকিস্তানকে নেতৃত্ব দিয়ে জয় পেয়েছেন ১৪টিতে। হেরেছেন আটটিতে। ১৩৯টি এক দিনের ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়ে জয় পেয়েছেন ৭৭টিতে। পরাজয় ৫৭টি। একটি ম্যাচ টাই হয়।

১৯৮৭ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপের আয়োজক ছিল ভারত এবং পাকিস্তান। সে বার স্বপ্নপূরণ হয়নি ইমরানের। সেমিফাইনালেই বিদায় নিতে হয় অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে। সেই বিশ্বকাপের পরেই অবসর ঘোষণা করেন হতাশ ইমরান। কিন্তু তৎকালীন পাক রাষ্ট্রপতি জেনারেল জিয়া উল-হকের অনুরোধে ফেরেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে। তাঁর হাতেই ফের তুলে দেওয়া হয় জাতীয় দলের অধিনায়কত্ব। ঘরের মাঠে বিশ্বজয়ের অধরা স্বপ্ন পূর্ণ করেন পরের বিশ্বকাপেই। মেলবোর্নে।

বিশ্বকাপে ইমরান এক ঝাঁক তরতাজা ক্রিকেটারকে পেয়েছিলেন। দলে ছিলেন ইনজামাম উল হকের মতো তরুণ ব্যাটারও। সকলেই নিজেদের উজাড় করে দিয়েছিলেন। ইমরান দেশকে বিশ্বকাপ দিতে বদ্ধপরিকর ছিলেন। শুরুতে দলের ছন্দহীনতা, নিজের চোট, সমালোচনা কোনও কিছুই দমাতে পারেনি মিডিয়াম পেসার থেকে ফাস্ট বোলার হয়ে ওঠা ইমরানকে। ক্রিকেটে রিভার্স স্যুইংয়ের অন্যতম প্রবর্তক ইমরান ব্যাথা কমানোর ইঞ্জেকশন নিয়েই বিশ্বকাপের একাধিক ম্যাচ খেলেছিলেন। কারণ, তিনি দেশের রাষ্ট্রপতিকে কথা দিয়েছিলেন দেশকে বিশ্বকাপ দেবেন। সংকল্পবদ্ধ ইমরান নিজেকে উজাড় করে দিয়েছিলেন। পাশাপাশি দলের অন্যদের থেকেও দেওয়ালে পিঠ থেকে যাওয়া অবস্থায় বের করে এনেছিলেন সেরাটা। তাঁর মরিয়া মানসিকতা এবং দেশের জন্য জান লড়িয়ে দেওয়ার মানসিকতা সঞ্চারিত হয়েছিল দলের বাকিদের মধ্যেও। আমরাও পারি, এই বিশ্বাসটা আক্রম, মিঁয়াদাদ, মালিকদের মধ্যে ঢুকিয়ে দিতে পেরেছিলেন। তাতেই বিশ্বজয়।১৯৯২ বিশ্বকাপ জয় ইমরানকে জাতীয় নায়কের মর্যাদা দেয় পাকিস্তানে।

ইমরানের এই আগ্রাসী ক্রিকেটকেই ভয় পেত প্রতিপক্ষরা।

ইমরানের এই আগ্রাসী ক্রিকেটকেই ভয় পেত প্রতিপক্ষরা। ফাইল ছবি।

সুদর্শন, সুঠাম ইমরান ছিলেন প্রবল জনপ্রিয়। শুধু পাকিস্তানেই নয়, ভারত সহ গোটা ক্রিকেট বিশ্বেই তাঁর ভক্তের সংখ্যা অসংখ্য। বিশেষ করে মহিলা মহলে তাঁর জনপ্রিয়তা ছিল আকাশ ছোঁয়া। সেই জনপ্রিয়তাকে মূলধন করে রাজনীতির অলিন্দে পা রাখলেও ব্যক্তিগত জীবনে বার বার জড়িয়েছেন বিতর্কে। বিবাহিত জীবনও সুখের হয়নি। দু’বার বিয়ে করেন তিনি। জেমাইমা গোল্ডস্মিথ বা রিহাম খান কারোর সঙ্গেই বনিবনা হয়নি তাঁর। দু’বারই বিয়ে ভেঙেছে। ইমরানের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগও উঠেছে।

বিতর্ক আরও রয়েছে। বলা হয় ১৯৯২ সালে বিশ্বকাপ জয়ের পুরস্কার মূল্য ইমরান নাকি সতীর্থদের মধ্যে ভাগ করে দেননি। পুরো টাকাই নিজে নিয়ে নেন। কারণ হিসেবে নাকি দাবি করেছিলেন, পাকিস্তানকে বিশ্বকাপ জেতানোর দায়িত্ব নিয়েই অবসর ভেঙে মাঠে ফেরেন রাষ্ট্রপতির অনুরোধে। তাই পুরস্কার মূল্যের সব টাকাই তাঁর প্রাপ্য। সে টাকা নাকি তিনি ব্যবহার করেছিলেন মায়ের নামে ক্যান্সার হাসপাতাল তৈরির কাজে।

ইমরানের জীবনে সাফল্য এবং বিতর্ক পাশাপাশি হেঁটেছে। কিন্তু তাঁর প্রবল জনপ্রিয়তার সামনে কোনও বিতর্কই সে ভাবে দানা বাঁধতে পারেনি। পাকিস্তানের সামাজিক জীবনেও ইমরানের অবদান এক বাক্যে স্বীকার করেন সে দেশের মানুষ। পাকিস্তানে ভাল ক্যান্সার হাসপাতাল এবং চিকিৎসার সুযোগ না থাকায় ক্যান্সার আক্রান্ত মাকে উন্নত মানের চিকিৎসা দিতে পারেননি ইমরান। অর্থবল থাকা সত্ত্বেও কার্যত বিনা চিকিৎসায় মাকে হারানোর আক্ষেপ কুরে কুরে খেত ইমরানকে। তাই মায়ের মৃত্যুর পর ১৯৯১ সালে শুরু করেন অর্থ সংগ্রহ। সংগ্রহ করেন বিপুল টাকা (প্রায় ২৫ মিলিয়ন আমেরিকান ডলার)। ১৯৯৪ সালে লাহৌরে তৈরি করেন শৌকত খানুম মেমোরিয়াল ক্যান্সার হাসপাতাল। সেটাই পাকিস্তানের প্রথম ক্যান্সার হাসপাতাল। পরে ২০১৫ সালে পেশোয়ারে তৈরি করেন দ্বিতীয় হাসপাতাল। তাঁর তৈরি দুই হাসপাতালেই দরিদ্রদের জন্যও স্বল্প বা বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে।

ক্রিকেট, পড়াশোনা, সামাজিক অবদান এবং রাজনীতি সব মিলিয়ে ইমরান খান এক বিরল চরিত্র। সাফল্য পেয়েছেন। ব্যর্থতা দেখেছেন। বিতর্কে জড়িয়েছেন। কিন্তু কোনও কিছুই টলাতে পারেনি ইমরানের আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা।

imran khan icc world cup Cricket Pakistan PM Politics

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

মেয়াদ শেষে নতুন দামে আপনাকে নতুন করে গ্রাহক হতে হবে

Best Value
এক বছরে

৫১৪৮

১৯৯৯

এক বছর পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
এক মাসে

৪২৯

১৬৯

এক মাস পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।