Advertisement
০৫ নভেম্বর ২০২৪
Ravichandran Ashwin

অশ্বিনের বাড়ি ফেরা নিয়ে মুখ খুললেন স্ত্রী, জানালেন ‘জীবনের দীর্ঘতম ৪৮ ঘণ্টা’-এ কী হয়েছিল

টেস্টের মাঝে বাড়ি ফিরেছিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। জরুরি পারিবারিক কারণে ছুটি নিয়েছিলেন তিনি। ঠিক কী হয়েছিল? জানালেন অশ্বিনের স্ত্রী প্রীতি নারায়ণ।

cricket

রবিচন্দ্রন অশ্বিন। —ফাইল চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১২:৫৮
Share: Save:

টেস্টের দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে রাজকোট থেকে হঠাৎই চেন্নাইয়ে ফিরেছিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। আবার চতুর্থ দিন চা বিরতির পরে দলের সঙ্গে যোগ দেন তিনি। মাঝের ৪৮ ঘণ্টাই কী হয়েছিল? রাজকোট টেস্ট শেষে সেই ঘটনা নিয়ে মুখ খুলেছেন অশ্বিনের স্ত্রী প্রীতি নারায়ণ।

রাজকোটেই ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংসে টেস্টে নিজের ৫০০তম উইকেট নেন অশ্বিন। দ্বিতীয় দিন সেই উইকেটের পরেই বাড়ি ফিরতে হয় তাঁকে। চতুর্থ দিন মাঠে ফিরে নিজের ৫০১তম উইকেট নিয়েছেন তিনি। এই প্রসঙ্গে ইনস্টাগ্রামে প্রীতি লেখেন, “ভেবেছিলাম হায়দরাবাদে ৫০০ উইকেট হয়ে যাবে। হল না। তার পর ভেবেছিলাম বিশাখাপত্তনমে হবে। সেখানেও ৪৯৯-এ আটকে থাকতে হয়েছিল। তাই তখনই বাড়িতে সবাইকে মিষ্টি খাইয়ে দিয়েছিলাম। রাজকোটে ৫০০ এল। আবার চলেও গেল। ৫০০ আর ৫০১ উইকেটের মধ্যে অনেক কিছু ঘটে গেল। আমাদের জীবনের দীর্ঘতম ৪৮ ঘণ্টা।”

বাড়িতে ঠিক কী হয়েছে সেই বিষয়ে স্পষ্ট খবর না পাওয়া গেলেও বোর্ড কর্তা রাজীব শুক্লের কথা থেকে পরিষ্কার, অশ্বিনের মায়ের কোনও শারীরিক সমস্যা হয়েছিল। সেই কারনেই বাড়ি ফিরেছিলেন তিনি। অশ্বিনের কৃতিত্বে গর্বিত প্রীতি। তিনি আরও লেখেন, “৫০০, ৪৯৯ আর তার আগে যা যা হয়েছে সব এক কথায় অসাধারণ। কী অসধারণ ক্রিকেটার। তোমাকে নিয়ে গর্বিত। আমরা তোমাকে ভালবাসি।”

দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে অশ্বিনের বাড়ি ফিরে যাওয়ার কথা জানা যায়। সাংবাদিক বৈঠকে রোহিত জানান, দলের সব থেকে অভিজ্ঞ ক্রিকেটারকে না পাওয়া অবশ্যই ধাক্কা ছিল। কিন্তু অশ্বিনের বাড়ি থেকে খবর আসার পরে সঙ্গে সঙ্গে তাঁরা ঠিক করে নিয়েছিলেন যে অশ্বিনের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত হবে। যদিও দু’দিনের মধ্যেই আবার দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন অশ্বিন। চার্টার্ড বিমানে তাঁকে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করেন বোর্ডের সচিব জয় শাহ। চা বিরতির পরে নেমে ৬ ওভার বল করে একটি উইকেট নেন অশ্বিন।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE