—প্রতীকী চিত্র।
প্রায় এক বছর খেলতে পারবেন না কাইল জেমিসন। পিঠের চোট সারাতে আবার অস্ত্রোপচার করাতে হতে পারে নিউ জ়িল্যান্ডের জোরে বোলারকে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টের পরই পিঠে ব্যথা অনুভব করেন তিনি। জেমিসনকে আগামী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও পাবে না নিউ জ়িল্যান্ড।
ব্যথার জন্য হ্যামিল্টনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্ট খেলতে পারেননি জেমিসন। স্ক্যান রিপোর্টে দেখা গিয়েছে তাঁর পিঠের হাড়ে ‘স্ট্রেস ফ্র্যাকচার’ হয়েছে। গত বছর পিঠের যেখানে অস্ত্রোপচার করিয়েছিলেন, সেই একই জায়গায় আবার চোট পেয়েছেন জেমিসন। তবে তাঁর এই চোট নতুন। প্রয়োজনে অস্ত্রোপচার করাতে হতে পারে তাঁকে। হাড়ের ছোট ছোট চিড়কে ‘স্ট্রেস ফ্র্যাকচার’ বলা হয়। বলপ্রয়োগ কিংবা শরীরের যে অংশে চোট, সেই অংশের অতিমাত্রায় ব্যবহার, লাফানো এবং দূরপাল্লার দৌড়ে এমন চোট হতে পারে।
জেমিসন বলেছেন, ‘‘সুস্থ হতে বেশ কয়েক মাস সময় লাগবে। মানসিক চ্যালেঞ্জের বিষয় এটা। কঠিন। আবার এমন চোট লাগুক, সেটা কেউ চায় না। তাই পুরো সুস্থ হয়ে মাঠে ফিরতে চাই। আমার উচ্চতা ৬ ফুট ৮ ইঞ্চি। জোরে বল করার চেষ্টা করি। জানি, এই চোট আমার ক্রিকেটজীবনের অংশ।’’ নিউ জ়িল্যান্ড ক্রিকেট (সে দেশের ক্রিকেট বোর্ড) বলেছে, ‘‘মরসুমের বাকি সময়টা মাঠের বাইরে থাকতে হবে ২৯ বছরের বোলারকে।’’
আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে অস্ট্রেলিয়া-নিউ জ়িল্যান্ড দু’টেস্টের সিরিজ়। এই সিরিজ়ে তাঁর খেলার কোনও সম্ভাবনা নেই। তিনি কত দিনে মাঠে ফিরতে পারবেন, তা নিশ্চিত করে বলতে পারেননি নিউ জ়িল্যান্ডের মেডিক্যাল স্টাফেরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy