Advertisement
২৩ অক্টোবর ২০২৪
Ranji Trophy 2024-25

নিজের মেজাজেই রয়েছেন পৃথ্বী, রঞ্জি দল থেকে বাদ পড়েও ‘হাসি’ মুখে চার শব্দের প্রতিক্রিয়া

পৃথ্বীর ফিটনেস তলানিতে। রান নেই ব্যাটে। রয়েছে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগও। তাঁর উপর ক্ষুব্ধ মুম্বইয়ের টিম ম্যানেজমেন্ট। ত্রিপুরার বিরুদ্ধে ম্যাচের দল থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে তাঁকে।

picture of Prithvi Shaw

পৃথ্বী শ। —ফাইল চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ১৯:১৪
Share: Save:

ধারাবাহিক ব্যর্থতায় মুম্বইয়ের রঞ্জি দল থেকে বাদ পড়েছেন পৃথ্বী শ। তাঁর বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগও রয়েছে। দল থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখে কিছু না বললেও সমাজমাধ্যমে চার শব্দের একটি পোস্ট করেছেন। তাঁর সেই প্রতিক্রিয়ায় মধ্যেও আক্ষেপ বা হতাশার চিহ্ন নেই।

গত বছর রঞ্জি ট্রফির সময়ও শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে দল থেকে বাদ পড়েছিলেন পৃথ্বী। গত বার বাদ পড়ার পর তিনি জানিয়েছিলেন, তাঁর বিশ্রামের প্রয়োজন ছিল। তাই নির্বাচকদের সিদ্ধান্তে তিনি খুশি। মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের (এমসিএ) কর্তারাও সরকারি ভাবে তাঁকে বিশ্রাম দেওয়ার কথা বলেছিলেন। এ বার অবশ্য কোনও রাখঢাক নেই। এমসিএ কর্তারা জানিয়েছেন, তাঁকে বাদই দেওয়া হয়েছে। টিম ম্যানেজমেন্ট পৃথ্বীর উপর ক্ষুব্ধ। তাঁর ফিটনেস, পারফরম্যান্স সন্তোষজনক নয়। তা ছাড়া শৃঙ্খলাভঙ্গের বিষয়ও রয়েছে।

পৃথ্বী অবশ্য রয়েছেন নিজের মেজাজেই। ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে দল থেকে বাদ পড়ার প্রসঙ্গে তিনি লিখেছেন, ‘‘একটা বিরতি দরকার। ধন্যবাদ।’’ সঙ্গে দিয়েছেন মৃদু হাসির ইমোজি। ক্রিকেটপ্রেমীদের একাংশ সমাজমাধ্যমে তাঁর এই প্রতিক্রিয়া দেখে কিছুটা বিস্মিত। তাঁরা মনে করছেন, একাধিক অভিযোগে দল থেকে বাদ পড়েও পৃথ্বীর মধ্যে কোনও হতাশা বা আক্ষেপ নেই। যেন এমন কিছুই চেয়েছিলেন তিনি।

মুম্বই দলের পক্ষ থেকে এমসিএ কর্তাদের পৃথ্বীর বিরুদ্ধে কড়া বিপোর্ট দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, ২৪ বছরের ব্যাটারের শরীরের ৩৫ শতাংশই মেদ। ফিটনেস ঠেকেছে তলানিতে। শেষ চারটি রঞ্জি ইনিংসে তাঁর রান ৭, ১২, ১ এবং অপরাজিত ৩৯। দলীয় শৃঙ্খলাও মেনে চলছেন না। দেশের হয়ে পাঁচটি টেস্ট, ছ’টি এক দিনের ম্যাচ এবং একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন পৃথ্বী।

অন্য বিষয়গুলি:

Ranji Trophy 2024-25 prithvi shaw Mumbai reaction
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE