পিচ দেখছেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা।
নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে ভারত এ বারের বিশ্বকাপে খেলেছিল পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। সূত্রের খবর, সেই পিচেই রবিবার বিশ্বকাপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হবে ভারত।
আমদাবাদে কালো মাটির পিচে খেলা হবে। সাধারণত এই ধরনের পিচে স্পিনারেরা সাহায্য পায়। তেমনটা হতে পারে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধেও। পুরনো পিচে খেলা হওয়ায় রান কি কম উঠবে? আমদাবাদের পিচ প্রস্তুতকারক সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে বলেন, “যদি কালো মাটির পিচে ভারী রোলার দেওয়ার দেওয়া হয় তার মানে মন্থর পিচ তৈরি করা হচ্ছে। সেখানে আপনি বড় স্কোর তুলতে পারেন, কিন্তু ধারাবাহিক ভাবে বড় শট খেলতে পারবেন না। ৩১৫ তুললেই ম্যাচ জেতা যাবে মনে হয়। পরে ব্যাট করা বেশ কঠিন।”
শুক্রবার ভারতের অনুশীলনে আশিস এবং তাপসের সঙ্গে অনেক ক্ষণ কথা বলেন রোহিত এবং দ্রাবিড়। পিচও খুঁটিয়ে দেখেন দীর্ঘ সময় ধরে। এ দিন অনুশীলনে এসেছিলেন ঈশান কিশন, রবিচন্দ্রন অশ্বিন এবং প্রসিদ্ধ কৃষ্ণ। এ ছাড়া, কেএল রাহুল এবং রবীন্দ্র জাডেজাকে দীর্ঘ ক্ষণ অনুশীলন করতে দেখা গিয়েছে। শনিবার সকালে অনুশীলন করেছে অস্ট্রেলিয়া। অধিনায়ক প্যাট কামিন্স পিচ দেখেছেন। তিনি বলেন, “আমি তো পিচ দারুণ কিছু বুঝি না। কিন্তু বেশ শক্ত লেগেছে। ওরা স্রেফ জল দিয়েছে। তাই আরও ২৪ ঘণ্টা না গেলে বোঝা যাবে না। এমনিতে দেখে মনে হচ্ছে উইকেটটা ভাল।” পিচ আগে ব্যবহৃত কি না, সেই প্রশ্নের উত্তরে কামিন্স বলেন, “হ্যাঁ, মনে পড়ছে পাকিস্তান আগে কারওর বিরুদ্ধে এখানে খেলেছে।”
ওয়াংখেড়েতে পিচ বিতর্কের পর আমদাবাদেও তার আঁচ পড়তে শুরু করেছে। প্রথমে জানা যায় আইসিসি-র প্রধান পিচ প্রস্তুতকারক অ্যান্ডি অ্যাটকিনসন বাড়ি ফিরে গিয়েছেন। পিচ তৈরি করছেন আমদাবাদের স্থানীয় পিচ প্রস্তুতকারক। পরে জানা যায় অ্যাটকিনসন আমদাবাদেই আছেন, কিন্তু শুক্রবার মাঠে আসেননি। আইসিসি-র এক কর্তা জানিয়েছেন যে, শনিবার তিনি মাঠে আসবেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy