—প্রতীকী চিত্র।
মিচেল স্টার্ক, প্যাট কামিন্সেদের বিপুল দর উঠেছে আইপিএলের নিলামে। ৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা পেয়েছেন বিদর্ভের অনামী ক্রিকেটার শুভম দুবেও। আইপিএলের মিনি নিলামে কিছু ক্রিকেটারের প্রত্যাশিত দাম উঠলেও কয়েক জনের দাম কমে গিয়েছে অনেকটা। কেউ গত বছরের থেকে প্রায় ৭ কোটি টাকা কম পেয়েছেন। আবার গত বছর পর্যন্ত কয়েক কোটি টাকা পাওয়া ক্রিকেটারকে এ বার খেলতে হবে কয়েক লাখ টাকায়।
শার্দূল ঠাকুর: আইপিএল নিলামে সব থেকে বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছেন ভারতের বিশ্বকাপ দলে থাকা অলরাউন্ডার শার্দূল ঠাকুর। গত বছর পর্যন্ত কলকাতা নাইট রাইডার্সে ছিলেন শার্দূল। পেতেন ১০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। এ বার তাঁকে ছেড়ে দেয় কেকেআর। নিলামে তাঁর ন্যূনতম দাম ছিল ২ কোটি টাকা। তাঁকে চেন্নাই সুপার কিংস কিনেছে ৪ কোটি টাকায়। অর্থাৎ, আইপিএল থেকে শার্দূলের আয় কমছে ৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা।
মণীশ পাণ্ডে: এই তালিকায় রয়েছেন মণীশ পাণ্ডেও। গত বছর দিল্লি ক্যাপিটালসে থাকা মণীশ পেতেন ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এ বার তাঁকে কেকেআর কিনেছে ৫০ লাখ টাকায়। আইপিএল থেকে তাঁর আয় কমছে ৪ কোটি ১০ লাখ টাকা।
কার্তিক ত্যাগী: আইপিএল থেকে আয় কমছে কার্তিক ত্যাগীরও। গত আইপিএলে ছিলেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদে। পেতেন ৪ কোটি টাকা। এ বারের নিলামে গুজরাত টাইটান্স তাঁকে পেয়েছে ৬০ লাখ টাকায়। অর্থাৎ, ৩ কোটি ৪০ লাখ টাকা কম পাবেন তিনি।
চেতন সাকারিয়া: আর্থিক ক্ষতি হয়েছে জোরে বোলার চেতন সাকারিয়ারও। গত বছর তিনি ছিলেন দিল্লি ক্যাপিটালসে। পেতেন ৪ কোটি ২০ লাখ টাকা। আগামী আইপিএলে তিনি খেলবেন কলকাতার হয়ে। নিলামে দাম পেয়েছেন ৫০ লাখ টাকা। ৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা কমে তাঁকে আইপিএল খেলতে হবে।
শাহরুখ খান: তুলনায় কম ক্ষতি হয়েছে তামিলনাড়ুর ক্রিকেটার শাহরুখ খানের। অলরাউন্ডার হলেও আগ্রাসী ব্যাটার হিসাবেই তিনি বেশি পরিচিত। গত বছর আইপিএল খেলেছেন পঞ্জাব কিংসের হয়ে। পেতেন ৯ কোটি টাকা। এ বার তাঁকে ৭ কোটি ৪০ লাখ টাকায় কিনেছে গুজরাত টাইটান্স। আইপিএল থেকে তাঁর আয় কমছে ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy