ফিঞ্চের সঙ্গে ওয়ার্নার। ছবি: টুইটার
আইপিএলে ছন্দে ছিলেন না অ্যারন ফিঞ্চ। কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে পাঁচটি ম্যাচ খেলে করেছিলেন মাত্র ৮৬ রান। সেই ফিঞ্চই দেশের জার্সিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরেই স্বমহিমায়।
শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ১০ উইকেটে জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। ডেভিড ওয়ার্নার (অপরাজিত ৭০) এবং ফিঞ্চের (অপরাজিত ৬১) আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের দাপটে ছয় ওভার বাকি থাকতেই ম্যাচ জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। কী ভাবে এত দ্রুত চেনা ছন্দে ফিরলেন ফিঞ্চ? সে কথা না জানালেও ওয়ার্নার দিয়েছেন অন্য তথ্য। তাঁরা কী ভাবে সব সময় একে অন্যকে সাহায্য করার চেষ্টা করেন, তা জানিয়েছেন।
আইপিএলে ওয়ার্নার ছিলেন দিল্লি ক্যাপিটালসে। তবু তিনি নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন কলকাতার ফিঞ্চের সঙ্গে। ওয়ার্নার জানিয়েছেন, সব সময়ই তাঁদের দু’জনের যোগাযোগ থাকে। আইপেএলের সময়ও ছিল। জাতীয় দলের সতীর্থ রান না পাওয়ায় মেসেজ করে কিছু পরামর্শ দেন তিনি।
শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে জয়ের পর ওয়ার্নার বলেছেন, ‘‘আমি ওকে ব্যাট করার সময় বলের দিকে এগিয়ে যেতে বারণ করেছিলাম। হাওয়ায় থাকার সময় বলের কাজ শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেছিলাম।’’ একটি সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘‘ওকে লেগ স্টাম্পের সামনে নিজের জায়গাতেই থাকতে বলেছিলাম। তাতে ব্যাটের মাঝখান দিয়ে খেলতে অসুবিধা হবে না। বল দেরিতে সুইং করলেও লেগ স্টাম্পের বাইরে দিয়ে চলে যাবে।’’
আইপিএলের সময় কোথায় সমস্যা হচ্ছিল ফিঞ্চের? ওয়ার্নার বলেছেন, ‘‘ও ব্যাট করার সময় একটু বেশি নড়াচড়া করছিল। বলের লাইন বরাবর সামনের দিকে এগিয়ে আসতে চাইছিল। বোলার বল ছাড়ার মুহূর্তেও ফিঞ্চ নড়াচড়া করছিল। এক জন ব্যাটার শক্তি প্রয়োগ করে পাল্টা আক্রমণ করতে না চাইলে এমন করার দরকার নেই।’’
তিনি আরও বলেছেন, ‘‘ফিঞ্চের সঙ্গে আমার যোগাযোগ ছিল। আমরা সব সময় নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রাখি। যতটা সম্ভব সব সময় পরস্পরকে সমর্থন করি। কোনও ছোট সমস্যা দেখলেও একে অন্যকে শুধরে দেওয়ার চেষ্টা করি।’’
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, Twitter এবং Instagram পেজ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy