উচ্ছ্বাস: সমর্থকদের কাঁধে গঞ্জালেস। রবিবার। নিজস্ব চিত্র
খেতাব না জিতলেও, বাষট্টি বছর আগের লজ্জা ফিরছে না মোহনবাগানে। ১৯৫৭ সালে শেষ বার প্রথম তিনে কলকাতা লিগে শেষ করতে পারেনি সবুজ-মেরুন শিবির। এ বার সেই আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল। রবিবার শেষ ম্যাচ জিতে যাওয়ায় এ বারের লিগে প্রথম তিনের মধ্যেই থেকে যাচ্ছে কিবু ভিকুনার দল। এখন লিগ টেবলে দু’নম্বরে আছে কিবু বাহিনী। গতবারের চ্যাম্পিয়নরা এ বার রানার্স হয়ে শেষ করতে পারবে কি না, তা জানার জন্য অপেক্ষা করতে হবে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। কারণ ওই দিন ইস্টবেঙ্গল-কাস্টমস ম্যাচে যদি আলেসান্দ্রো মেনেন্দেসের দল জিতে যায়, তা হলে সালভা চামোরোরা লিগে তিন নম্বর হবেন।
ইস্টবেঙ্গল মাঠে গঙ্গার জোয়ারের জল ঢুকে যাওয়ায় ম্যাচ ভেস্তে গেলেও মোহনবাগান মাঠে খেলা হয়েছে এ দিন। প্রবল বৃষ্টিতেও কয়েক দিন আগে মোহনবাগান বনাম সাদার্ন সমিতি ম্যাচ হয়েছিল। মাঠের পাশে জমে যাওয়া জল সরানোর ব্যবস্থা করতে দেখা গিয়েছিল মাঠ সচিবকে।
মাঠে এসেছিলেন কয়েক হাজার সবুজ-মেরুন সমর্থক। শেষ ম্যাচ জেতার পরে তাঁরা মাঠে নেমে ফুটবলারদের কাঁধে তুলে নাচানাচি করেন। কালীঘাট মিলন সংঘ অবনমনের আওতায় আছে। সেই দলের বিরুদ্ধেও বিরতি পর্যন্ত গোল পায়নি মোহনবাগান। গোলের জন্য ৬১ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। কর্নার থেকে হেডে চামোরোর প্রথম গোলের পরে তরতরিয়ে এগিয়েছে কিবুর দল। ৭০ মিনিটে শেখ ফৈয়াজ ২-০ করেন। আট মিনিট পরে ৩-০ করেন ফ্রান মোরান্তে। ম্যাচের পরে হতাশ সবুজ-মেরুনের স্পেনীয় কোচ কিবু বললেন, ‘‘এরিয়ানের কাছে হার এবং লিগের শুরুতে কাস্টমসের কাছে শেষ মুহূর্তে গোল খেয়ে পয়েন্ট নষ্টের জন্যই খেতাব জিততে পারলাম না। এগুলোই টার্নিং পয়েন্ট হয়ে গেল।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy